ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি দাম ২০২৩ - ঘড়ির ব্র্যান্ডের নাম
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি দাম ২০২৩ কত সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই হয়তো ধারণা নেই। তো ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি দাম ২০২৩ এবং রোলেক্স ব্যান্ডের ঘড়ির দাম সহ ক্যাসিও ঘড়ির দাম এবং টাইটান ঘড়ির দাম কত এ সম্পর্কে চলুন জেনে আসি।
ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি দাম ২০২৩ এর পাশাপাশি ক্যাসিও ঘড়ির দাম এবং টাইটান ঘড়ির দাম কত এর সাথে সিকো ফাইভ ঘড়ির দাম কত আজকে এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। তো ২০০০ ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি দাম ২০২৩ সহ বিস্তারিত ঘড়িগুলোর দাম জানতে নিম্নের পোস্টটি পড়তে থাকুন।
রোলেক্স ব্র্যান্ডের ঘড়ির দাম
ঘড়ি কমবেশি এটা প্রায় অনেকের কাছেই শখের একটি ডিভাইস। তবে প্রত্যেকটা ঘড়ির মধ্যে একটি তফাৎ রয়েছে যা প্রত্যেকের কাছেই একেক ধরনের ঘড়ি একেক রকম ভাবে পছন্দ। অনেকের কাছে অনেক রকম ব্র্যান্ডের ঘড়ি পছন্দ হয়ে থাকে।
ঘড়ির ব্যান্ডের মধ্যে যেরকম পার্থক্য থাকে তেমনি ভাবে দামের মধ্যেও এবং রকমের মধ্যেও বা মানের মধ্যেও অনেক পার্থক্য থাকে। তো আজকে জানবো রোলেক্স ব্র্যান্ডের ঘড়ির দাম কত এই সম্পর্কে। রোলেক্স ঘড়ি সম্পর্কে কমবেশি আমাদের সকলেরই একটু একটু ধারণা রয়েছে বা নাম শুনেছি।
আসলে রোলেক্স কিন্তু শুধুমাত্র একটি নামই নয়। এটি এক ধরনের অভিজাতের প্রতীক বলা চলে। এমনকি প্রত্যেকটা মানুষেরই বর্তমান সময়ের প্রত্যেকটা ছেলেরই এই ঘড়িটা একটি স্বপ বলা চলে। ঘড়িটা যেমন ভাবে মানের দিক দিয়ে যেমনি ভাবে সবার উপরে তেমনি ভাবে দামের দিক দিয়েও এটি অনেক বেশি।
আরো পড়ুনঃ বিদেশ যেতে কি কি প্রয়োজন ২০২২
আসলে রোলেক্স ১৯০৫ সালে লন্ডনের মধ্যে "উইলস ড্রফ" ২৫ বছর বয়সী এই যুবক তার একটা শ্যালকের সাথে যৌথভাবে উদ্যোগ নিয়ে এই ঘড়ির কোম্পানিটি প্রতিষ্ঠা শুরু করেন। এমনকি জানলে অবাক হবেন যে, রোলেক্স ঘড়ির এই কোম্পানিটি প্রতিষ্ঠা হওয়ার .১৫ থেকে ১৬ বছর পরপরই,
১৯১৯ সালের দিক দিয়ে রোলেক্স এই কোম্পানিটি স্থানান্তরিত হয়ে সুইজারল্যান্ডে গিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়। এমনকি এই ঘড়ি তখন থেকে পরিচিত হয়ে ওঠে বিশ্বের সবগুলো দামি ঘড়ির মধ্যে অন্যতম একটা ঘড়ি। এমন কি আপনি এই ঘড়ির দাম শুনলে অবাক হবেন বাংলাদেশি টাকার প্রায়ই কোটি টাকার উপরে।
তাহলে বুঝতে পারছেন যে এই সকল ঘড়িগুলো শুধু ধনী ব্যক্তি রায় কিনতে পারবে অন্যথায় ঘরে কেনার সামর্থ্য কোনো ব্যক্তির নেই। এগুলো মূলত সাধারণ মানুষদের কাছে একটি স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়। তবে ইতিমধ্যে আপনার অবগত আছেন যে,
বাংলাদেশের মধ্যে এখন সবচাইতে উচ্চমানের যান্ত্রিক বা ডিভাইসের মধ্যে রোলেক্স ডিভাইসটি অন্যতম স্থানে রয়েছে। তাছাড়া বাংলাদেশের মধ্যে অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা কিনা এই ঘড়ি কিনতে আগ্রহী হয়ে আছে। তো আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে রোলেক্স ঘড়ির দাম কত বর্তমানে, ঘড়ির দাম প্রায় কোটি টাকার উপরে।
ঘড়ির ব্র্যান্ডের নাম
বাংলাদেশের মধ্যে এখন পাই কম বেশি আমাদের সকলেই ঘড়ি ইউজ করি বা ব্যবহার করি। আমরা অনেকেই অনেক দামের ঘড়ি ব্যবহার করে থাকি কিন্তু আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা যে এটা কোন ব্র্যান্ডের ঘড়ি বা ওইটা কোন ব্র্যান্ডের ঘড়ি। তো চলুন আজকে ঘড়ির ব্র্যান্ডের নাম সম্পর্কে জেনে আসি।অর্থাৎ বাংলাদেশে কি কি বা কোন কোন ব্যান্ডের ঘড়ি রয়েছে, এ সম্পর্কে।
বাংলাদেশের মধ্যে ১০ টি জনপ্রিয় ব্যান্ডের ঘড়ির নাম হচ্ছেঃ
- টাইটান ঘড়ি
- ওমেগা ঘড়ি
- ক্যাসিও ঘড়ি
- কিউ এন্ড কিউ ঘড়ি
- রোলেক্স ঘড়ি
- ওসাকা ঘড়ি
- মাইকেল কোরস ঘড়ি
- ফাস্টট্রাক ঘড়ি
- নেভি ফোর্স ঘড়ি
- ম্যাগনেট ঘড়ি
তো বর্তমান সময়ে এই ১০ টি ঘড়ি হচ্ছে সবচাইতে ব্র্যান্ডের ঘড়ি। প্রায় কম বেশি সকলেই হয়তো এ সকল ঘড়িগুলো ব্যবহার করতে পারেনা তবে যাদের টাকা পয়সা রয়েছে যারা ধনী তারা এই সকল গাড়িগুলো ব্যবহার করতে পারবে।
বর্তমান সময়ে এই সকল ঘড়িগুলো হচ্ছে সবচাইতে ব্র্যান্ড এবং দেখতেও যেরকম সুন্দর তেমনিভাবে সকল ঘড়িগুলোর ফিচারও অনেকগুলো রয়েছে। তো আশা করছি জানতে পেরেছেন ঘড়ির ব্র্যান্ডের নাম সমূহ সম্পর্কে। চলুন এবার জেনে আসি ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি দাম ২০২৩ কত।
ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি দাম
বর্তমান সময়ে স্মার্ট ডিজিটাল যুগে ঘড়ি ব্যবহারকারীদের সংখ্যা বিশ্বব্যাপী অনেকটা বেশি বিশেষ করে ওয়াটারপ্রুফ স্মার্ট ঘড়িগুলো তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশি জনপ্রিয়। ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি বলতে পানির একটা নির্দিষ্ট গভীরতা রয়েছে এই গভীরতা পর্যন্ত আপনার ঘড়িকে পানি প্রতিরোধী করে তোলে।
আপনি ওয়াটারপ্রুফ ঘড়িগুলো অনেকদিন ব্যবহার করতে পারবেন। তো বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের মধ্যে স্যামসাং শাওমি এছাড়ো চাইনিজ বিভিন্ন ঘড়ি রয়েছে। তো আপনি এই সমস্ত ঘুড়িগুলো কম দামে পেতে পারেন। তো চলুন জেনে আসা যাক ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি দাম ২০২৩ সম্পর্কে।
ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ির দামঃ ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ির দাম মূলত এটি তার প্রযুক্তি তার ডিজাইন এবং তার ব্যাকআপ কত সময় পর্যন্ত এবং তার ফিচার কেমন এগুলোর উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয় সেই ঘড়িটির দাম। তবে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে যে ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি রয়েছে। অর্থাৎ আপনি ওয়াটারপ্রুফ স্মার্ট ঘড়ি বাংলাদেশে এখন পেয়ে যাচ্ছেন ৫০০ টাকার মধ্যে।
কিন্তু আপনি ৫০০ টাকার মধ্যে যেই ওয়াটারপ্রুফ ঘড়িটা নিবেন এটার চার্জ দুই থেকে তিন ঘন্টা পর্যন্ত চার্জ করে, এবং এটি পাঁচ থেকে ছয় দিন ব্যাকআপ দিয়ে থাকে। তাছাড়া এর চাইতে উন্নত অনেক কোয়ালিটি সম্পন্ন ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি রয়েছে যেগুলোর দাম মূলত ১০০০ টাকা থেকে শুরু করে বিভিন্ন দামের রয়েছে।
তবে আপনি যদি সিম সাপোর্টসহ ওয়াটার প্রুফ স্মার্ট ঘড়ি নিতে চান তাহলে সেই ঘড়িটির দাম বাংলাদেশে অনেকটা বেশি পড়ে যাবে। তবে আপনি যদি ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি কিনেন তাহলে প্রথমে ঘড়ির স্তর কতটুকু সেটি দেখে নিবেন।
এবং আপনি এই ঘড়িটির ওয়াটার প্রুফ লেভেল অনুযায়ী অর্থাৎ লেভেল নির্দিষ্ট কত গভীরতা পর্যন্ত পানি প্রতিরোধ করতে পারবে এই সমস্ত কিছু জেনে তারপর আপনি ঘড়িটি কিনবেন। কেননা বাংলাদেশের যে সমস্ত ঘড়িগুলো আছে এ সকল ঘড়িগুলোতে একটু পানি ছিটেফোঁটা লাগলেই ঘড়ি সাদা হয়ে যায়। অর্থাৎ ঘড়িতে আর কাজ করে না।
আরো পড়ুনঃ স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যাওয়ার উপায়
যেহেতু আপনি বাংলাদেশ থেকে ঘড়ি কেন দুজন সেহেতু কথাগুলো সবসময় মাথায় রেখে যে কোন জিনিস কিনবেন। তো আশা করছি ওয়াটার প্রুফ ঘড়ির দাম মূলত কত সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়েছেন। এছাড়াও ওয়াটারপ্রুফ কিছু ঘড়ির দাম নিম্নে দিয়ে দেওয়া হলো।
- No1 DT102 NFC Waterproof Smartwatch - 3000 $
- Kospet Tank S1 Smart watch - 5200 $
- Amazfit GTR Mini AMOLED GPS Smart Watch - 10500 $
- S8 Ultra 4G Smart Watch - 4500 $
- Xiaomi Mibro X1 Global Edition SmartWatch - 4799 $
এছাড়াও বাংলাদেশের মধ্যে আরো অনেক ওয়াটার প্রুফ ঘড়ি রয়েছে যেগুলো আপনি কিনতে পারবেন দোকানে গেলেই আপনাকে সেই সমস্ত ভুলগুলো তারা দেখায় দেবে। তো আশা করছি ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি দাম ২০২৩ সম্পর্কে কিছু ধারনা পেয়েছেন।
ক্যাসিও ঘড়ির দাম
বর্তমান সময়ে কম বেশি প্রায় সকল ব্যক্তি ঘড়ি ব্যবহার করে থাকেন। অনেকে হয়তো হ্যান্ড ঘড়ি আবার অনেকেই মোবাইলে থেকেও ঘড়ি দেখে থাকে। তো পুরাতন মডেলের একটি ঘড়ি যেটা কমবেশি আমরা সকলেই চিনি বা যে ঘড়িটা আমরা সকলেই প্রায় ব্যবহার করেছি। আর সেই ঘড়িটার নাম হচ্ছে ক্যাসিও ঘড়ি। তোকেও ঘড়ি এমন একটি ব্র্যান্ড যা কিনা বিগত পাঁচ বছর চলেছে বর্তমানেও চলতেছে,
অর্থাৎ খুবই ভালো মানের একটি ব্র্যান্ডের এই ঘড়িটা। তাছাড়া ক্যাসিও ঘড়ি গুনে এবং মানের দিক দিয়ে অনেক উন্নত। তো আমরা সকলেই চাই আধুনিক ডিজাইন এবং মানসম্মত ঘড়ি কিনতে। অবশ্যই তাহলে যদি আপনি কিছু ঘড়ি কিনতে চান তাহলে আপনাকে মানসম্মত ঘড়ি কিনতে হবে অর্থাৎ ভালোভাবে দেখে ডিজাইন এবং ফিচার গুলো দেখে কিনতে হবে।
বর্তমান সময়ে যদি আপনি ক্যাসিও কোম্পানির কোন ঘড়ি কিনতে চান তাহলে অবশ্যই সে ঘড়িটার দাম আপনারা জানা দরকার। তো ক্যাসিও ঘড়িটা বিভিন্ন মডেলের রয়েছে এখন আপনি যে মডেল নিবেন সেই মডেল অনুযায়ী তার দাম হবে। অনেক সময় আমরা ছোট ছেলে মেয়েদেরকে ও ঘড়ি কিনে দেই, তো সে ক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই গেছে ঘড়ির দাম জানা দরকার।
তো আপনি যখন আধুনিক ডিজাইনের কোন ক্যাসিও ঘড়ি কিনবেন সেক্ষেত্রে এই ঘড়িটির দাম পড়বে ৭০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত। তাছাড়া যদি আপনি নরমাল ডিজাইনের কোন কিছু ঘড়ি তাহলে সে ক্ষেত্রে তার দাম পড়বে ১০০০ টাকা থেকে শুরু করে নিয়ে ১২০০ পর্যন্ত মাত্র। তবে আপনি যদি এর চাইতেও কোন আধুনিক মানের ক্যাসিও ঘড়ি কিনতে চান,
তাহলে সেক্ষেত্রে তার দাম পড়বে ২০০০ টাকা থেকে শুরু করে নিয়ে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। আর যদি আপনি দেয়াল কিংবা মসজিদের দেয়ালে লাগানোর জন্য কোন ক্যাসিও ঘড়ি কিনতে চান তাহলে সেই ঘড়িটার দাম পড়বে ৩ হাজার টাকা/বা এর চাইতে একটু বেশি। তো আশা করছি ক্যাসিও ঘড়ির দাম সম্পর্কে কিছু ধারনা পেয়েছেন। আশা করছি আপনারা এখন বাজারে গিয়ে ক্যাসিও ঘড়ি কিনতে পারবেন এই সমস্ত দাম দিয়ে।
রাডো ঘড়ির দাম কত
আপনি যদি আপনার কোন বোন বা কোন ভাইয়ের জন্য ঘড়ি কিনতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সে ক্ষেত্রে রেড ভরি কিনতে হবে। কেননা এই ঘড়িটি আপনি ফিচারের দিক দিয়ে অনেক সুন্দর পেয়ে যাচ্ছেন এবং এই ঘড়িটির অনেকগুলো মডেল রয়েছে। আপনি যে কোনো সমস্ত মডেল গুলা দেখে ঘড়িটা কিনতে পারবেন।
তো রাডো ঘড়ির দাম মূলত বাংলাদেশে কত এই পোস্টটি পড়ে আপনারা আশা করি জানতে পারবেন এবং নির্ভুল একটি দাম সম্পর্কে জানতে পারবেন। এবং আপনারা এই দামের মধ্যে ঘড়িগুলো কিনতে পারবেন, তো চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক রাডো ঘড়ির দাম সম্পর্কে। আপনি যদি খুব ভালো মানের কোন ঘড়ি না কিনে যদি নরমাল কোন ঘড়ি কিনতে চান,
তাহলে আপনি অবশ্যই রেড ভরি ৫০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন। আবার এই রাডো ঘড়ির দাম অনেক সময় ওঠানামা করে তবে আপনি বাজারে গেলে এই দামের মধ্যে একটি নরমাল রাডো ঘড়ি কিনতে পারবেন। তবে সব জিনিসেরই তার গুণগতমান এবং তার ফিচারের উপর নির্ভর করে সে জিনিসটির দাম।
যদি আপনি ঘড়ি কিনেন যদি এই মডেলেরই আপনি ভালো ঘড়িটা কিনতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশী টাকায় এই ঘড়িটির দাম পড়বে প্রায় ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা। আর এই ঘড়িটির মডেল হচ্ছে, ( RADO Centrix R30036302) তাহলে বুঝতেই পারতেছেন যে ঘড়ি টি কতটা নামি এবং দামি। তো আশা করছি রাডো ঘড়ি কেমন দাম এ সম্পর্কে কিছু ধারনা পেয়েছেন।
টাইটান ঘড়ির দাম কত
বাংলাদেশের সকল ঘড়ি গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি ব্র্যান্ড ঘড়ি হলো নাম হলো টাইটান ঘড়ি। অনেকেই হয়তো এই ঘড়িটির নাম কম শুনবেন কিন্তু এই ঘড়িটা নামে এবং দামের দিক দিয়ে খুবই বেশি উন্নত। তবে ঘড়িটি সচরাচর বাংলাদেশে খুব কম পাওয়া যায় এই ঘড়িটি ভারতের দিক দিয়ে খুব প্রচলিত রয়েছে।
তো টাইটান ঘড়ির দাম কত এ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। আপনি যদি টাইটান ঘড়ি কেনেন তাহলে সে ক্ষেত্রে এর বিভিন্ন মডেল রয়েছে। তো আপনি যদি এই সকল মডেল গুলো কিনেন তাহলে এ সকল মডেলের এরকম দাম হবে। তো চলুন নিচে কিছু টাইটান ঘড়ির মডেল সহ এর দাম জেনে নেওয়া যাক।
- টাইটান 1802SL02 - ৫৪০০ ৳
- টাইটান 1802SM01 - ৫৮০০ ৳
- টাইটান 2569KM02 - ১১০০০৳
- টাইটান 1769SM01 - ১২০০০৳
আপনি যদি টাইটান ঘড়ি কিনতে যান তাহলে এই সমস্ত মডেলের ঘড়িগুলো কিনবেন তাহলে এ সমস্ত ঘুড়ি গুলো মডেলের দাম এরকম পড়বে। তাছাড়া টাইটেল ঘরে এত জনপ্রিয় কেন? টাইটান ঘড়ি এতটা জনপ্রিয় হওয়ার কারণ হলো এই ঘরের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন রকমের ফিচার যেগুলো আপনি অন্য মডেলের ঘড়ির মধ্যে পাবেন না।
এছাড়াও এই ঘড়িটার মধ্যে ব্যবহৃত হয়েছে মূল্যবান এক ধরনের ধাতু। এই ঘড়িটা আপনি পানিতে যতই অভিযোগ না কেন এই ঘড়িটা কিছুই হবে না। তো আশা করছে বুঝতে পেরেছেন জানতে পেরেছেন টাইটান ঘড়ির দাম কেমন হতে পারে এ সম্পর্কে।
সিকো ফাইভ ঘড়ির দাম
বিশ্বব্যাপী এখন অনেকগুলো ব্র্যান্ডের ঘরের মধ্যেই অন্যতম এক ধরনের ঘড়ি হলো সিকো ফাইভ ঘড়ি (Seiko5) এই ঘড়িটি চাহিদা সারাবিশ্বে এখন অনেক বেশি। তবে এসি প্রো ফাইভ কোম্পানি বিভিন্ন রকমের ব্র্যান্ডের বা মডেলের ঘড়ি বের করেছে। তো সিকো ফাইভ ঘড়ির দাম কত এই সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন।
আসলে বুঝতে পারতেছেন মানের দিক দিয়ে যেহেতু ঘড়িটি অনেকটা উন্নত এবং ব্র্যান্ড লেভেলের সেহেতু এই ঘড়িটির দাম কেমন হবে বুঝতে পারতেছেন। তো আপনি যদি সাধারণত নর্মাল কোন সিকো ফাইভ ঘড়ি কিনতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে সে ঘড়িটির সাধারণভাবে দাম পড়বে ৬০০০ টাকা করে।
তাছাড়া আপনি যদি এর চাইতেও ভালো মানের যদি কিনতে চান সিকো ফাইভ ঘড়ি তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে এটি কিনতে হবে ২৫ থেকে ত্রিশ হাজার টাকা খরচ করে। তাছাড়া সারা বাংলাদেশে বড় বড় মার্কেটপ্লেসে এই ঘড়িগুলো এখন পাওয়া যাচ্ছে।
তো আপনি বিশেষ করে যদি এই ঘড়িটি কিনতে চান তাহলে এর যদি কিছু ছাড় পেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনি দারাজ অ্যাপ থেকে কিনতে পারেন। কেননা সেখানে মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন রকমের অফার চলে আপনি সেই সমস্ত অফারের মধ্যে ঘড়িটি কিনতে পারবে্ন। তো আশা করছি ঘড়ির দাম সম্পর্কেও বিস্তারিত খুঁটিনাটি কিছু ধারণা পেয়েছেন।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক মন্ডলী, আজকের আলোচনার বিষয় ছিল ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি দাম ২০২৩ সম্পর্কে। আশা করছি আপনারা ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি দাম ২০২৩ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন বা জানতে পেরেছেন। এবং এর পাশাপাশি জানতে পেরেছেন ব্র্যান্ড কিছু ঘড়ির নাম এবং এই সমস্ত ঘড়ির দাম সম্পর্কে। তো আপনার এখন যদি এই সমস্ত ব্যান্ড ঘড়ি কিনতে চান তাহলে অবশ্যই এ সমস্ত মডেল দেখে,
এবং এই সমস্ত দাম দেখে কিনবেন। সুতরাং আজকের মত এখানেই শেষ করছি আমাদের পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যেন তারাও পোস্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ"
ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url