দাদ চুলকানি দূর করার উপায়
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, বর্তমান সময়ে আমাদের প্রায় সকলেই এই রোগটির সাথে পরিচিত। আর এটি হচ্ছে, দাদ বা চুলকানি। আসলে দাদ চুলকানি দূর করার উপায় কি? এ সম্পর্কে আমাদের মধ্যে অনেকেই জানেনা, তো চলুন আজকে জানবো দাদ চুলকানি দূর করার উপায় কি কি এ সম্পর্কে।
আপনি কিভাবে আপনার দাঁত চুলকানি দূর করবেন, এবং এর পাশাপাশি কোন কোন ঔষধ খেলে আপনি আপনার দাঁত চুলকানি দূর করতে পারবেন। এবং এটি হলে আপনার কি কি খাবার খাওয়া নিষেধ বা উচিত নয়। দাদ চুলকানি দূর করার উপায় বিস্তারিত জানতে হলে নিম্নে পুরো পোস্টটি পড়তে থাকুন।
ভূমিকা
দাদ চুলকানি এটি মূলত রিং ওয়ার্ম নামেও পরিচিত, এবং যেটিকে বলা হয় ফাঙ্গাল ইনফেকশন সংক্রমণ। আর মনে রাখবেন দাঁত চুলকানি এমন এক ধরনের সংক্রমণ যেটি কিনা আপনার কাছে থেকে আপনার আশেপাশের বিভিন্ন মানুষের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। অর্থাৎ এটি এক ধরনের ছোঁয়াচে রোগ বলা চলে।
এবং এটি আপনার যে কোন জায়গায় হতে পারে শরীরের মধ্যে, যেমন আপনার হাতে আপনার পিঠে আপনার পা এবং আপনার পায়ের আঙ্গুলের ভেতরে এছাড়াও হাতের আঙ্গুলের ভেতরে, আপনার পেছনে সহ, এমনকি মাথার মধ্যেও আপনার এটি হতে পারে। সুতরাং এটি একটি ভয়ংকর এক ধরনের সংক্রমণ ব্যাধি যেটির সংক্রমনের কারণে,
মানুষের ব্রেন অনেক সময় উলট পালট হয়ে যায়, এত পরিমাণে যখন চুলকানি শুরু হয়ে যায়। সুতরাং আপনি দাদ হাজা বা চুলকানি থেকে কিভাবে মুক্তি পাবেন অর্থাৎ দাদ থেকে আপনি কি কি উপায়ে মুক্তি পেতে পারবেন চলুন দাদ চুলকানি দূর করার উপায় বিস্তারিত জেনে আসি।
দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম
আপনি যদি আপনার দাদ চুলকানি দূর করতে চান, তাহলে অবশ্যই এই সকল ক্রিম গুলা যদি ব্যবহার করেন তাহলে আপনার দাদ চুলকানি অল্পদিনের মধ্যেই সেরে যাবে। এবং এই ক্রিমটার নাম হচ্ছে ফাঙ্গিডার্ম ক্রিম। এটি মূলত আপনি কখন কখন দিবেন যখন আপনি খেলতে গিয়ে আপনার পায়ে কোন জায়গায় আঘাত লাগলো।
এবং সেই আঘাত লাগার জায়গা থেকে আপনার ফুসকুনি হতে শুরু করলে, এবং যখন দেখতেছেন দেশে প্রচন্ড পরিমাণে চুলকানি শুরু হচ্ছে তখন আপনি সেই চুলকানি দূর করার জন্য আপনি ক্রিমটি ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও যদি আপনার কোন যৌনিতকে সংক্রমনের সৃষ্টি হয় তাহলে আপনি এই ক্রিমটা ব্যবহার করার মাধ্যমে সুস্থতা লাভ করতে পারবেন।
এমন কি যদি আপনি এই ক্রিমটি ব্যবহার করেন তাহলে আপনি অবশ্যই এর সঠিক ফলাফল পাবেন কেননা এটি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এই ক্রিমটি দেওয়া হয়। এবং এই ক্রিমটি আপনি যেভাবে ব্যবহার করবেন, প্রত্যেকদিন সকালে একবার করে এবং রাতে শোয়ার পূর্বে একবার করে আপনার ফুসকুনি দাদ বা চুলকানির জায়গায় ক্রিমটি লাগিয়ে দিবেন।
এছাড়াও আপনি এই ৫ টি ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন, এগুলো ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের লাল ভাব, অর্থাৎ চুলকানির জায়গায় যে লাল ভাবের সৃষ্টি হয়ে যায় এটি দূর করবে এবং ঔষধ প্রয়োগ করার ফলে যেই জায়গায় জ্বালাপোড়া করে এই জায়গায় জ্বালা অনুভূতি থেকে আপনাকে রেহাই দিবে। ক্রিম গুলা হলো-
- peviten Cream
- Pevison Cream
- Avison Cream
- Lorix Cream
- Clotrimazole Cream
এই তিন পাঁচটি যদি আপনারা ব্যবহার করতে পারেন অবশ্যই আপনি আপনার দাদ বা চুলকানি দূর করতে পারবেন। আশা করি দাঁত চুলকানি দূর করার উপায়, বা ক্রিম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
দাদ চুলকানি দূর করার ঔষধ
আপনার যদি দাদ চুলকানি হয়ে থাকে তাহলে আপনি কি কি ওষুধ সেবন করবেন যেগুলা সেবন করার মাধ্যমে আপনি দ্রুতই এই সংক্রমণ থেকে বাঁচতে পারবেন। চলুন জেনে আসি তাহলে দাদ চুলকানি দূর করার উপায়, বা দাদ চুলকানি দূর করার ঔষধ সম্পর্কে। যে পাঁচটি ঔষধ ব্যবহার করলে আপনারা খুব দ্রুত দাদ থেকে মুক্তি পাবেন।
- ফাঙ্গিট্যাক ক্রিমঃ এই ফাঙ্গিটা ক্রিমটা যদি আপনারা নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন তাহলে দাদ চুলকানি থেকে রেহাই পাবেন। এর দাম মাত্র ১৮০ থেকে ১৯০ টাকা।
- মাইক্রোনজল ক্রিমঃ এই ক্রিমটি এছাড়াও বিভিন্ন নামে পরিচিত, যেমন অনেকেই বলে থাকে ফানজিডাল ক্রিম। এই ক্রিমটি আপনি প্রত্যেকদিন রাত্রে ঘুমানোর পূর্বে ব্যবহার করবেন।
- লুলিজল ক্রিমঃ লুলিজল ক্রীম, এই ক্রিমটিও আপনি প্রত্যেক দিন যদি নিয়মিত ব্যবহার করেন তাহলে আপনি দাদ বা চুলকানি থেকে রেহাই পাবেন। এই ক্রিম টির দাম মূলত ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকা।
- ইবারকোনাজল ক্রিমঃ এই ক্রিমটি যদি আপনারা একমাস নিয়মিত ব্যবহার করেন তাহলে আপনার দাদ বা চুলকানি চিরদিনের জন্য দূর হয়ে যাবে।
- এই ক্রিমগুলোর পাশাপাশি যদি আপনারা নিম্নের এই ঔষধ বা ট্যাবলেট গুলো যদি সেবন করেন এটার দ্বারাও আপনার। দাদ বা চুলকানি অনেকাংশে দূর হয়ে যাবে।
- ফুলুকোনাজল ট্যাবলেটঃ এটি মূলত ৫০ মিলিগ্রাম ওজনের একটি ট্যাবলেট। এটা অনেকের কাছে ফ্লু গাল নামেও পরিচিত ট্যাবলেট টি। এটি প্রত্যেকদিন একটি করে খাবেন এবং এক মাস নিয়মিত খাবেন।
- ইট্রাকোন ট্যাবলেটঃ এটি এমন একটি ট্যাবলেট খেলে আপনার দাদ চুলকানি কমে যাবে। এবং আপনি একটু শান্তি পাবেন। এটির দাম মূলত ১৭ টাকা।
- রাইনিল ট্যাবলেটঃ টি আপনি বাজারে যে কোন দোকানে পেয়ে যাবেন এই ট্যাবলেট এর মূল্য .৩ টাকা। আপনি এক পাতা নিয়ে গিয়ে এক মাস খাবেন, যে কোন ক্রিম ব্যবহারের পাশাপাশি।
- হিস্টামিন ট্যাবলেটঃ এই ট্যাবলেট টি আপনার শরীরের বিভিন্ন চুলকানি এলার্জি সহ সবকিছু দূর করে দিবে। অর্থাৎ যে কোন ক্রিম ব্যবহারের সাথে সাথে এই ঔষধ বা ট্যাবলেট টি খাবেন।
পুরাতন দাদ এর চিকিৎসা
আপনার দাদ টা যদি হয় অনেক দিনের। সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? আপনি কোন উত্তর খুঁজে পাচ্ছেন না। এতদিন হয়ে গেল কত ক্রিম ব্যবহার করি কত কিছু ব্যবহার করি কিন্তু আমার দাদ টা কমতেছে না। চলুন যদি আপনার এরকম পুরাতন দাঁত হয়ে থাকে, তাহলে আপনি কিভাবে এর চিকিৎসা করবেন।
অর্থাৎ কোন কোন ঔষধ গুলো খেলে আপনি আপনার দাদ থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাবেন।আপনার যদি পুরাতন দাদ হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি সর্বপ্রথমে এই ঘরোয়া চিকিৎসা গুলো নিবেন, আসলে দাউদ মূলত ছত্রাক জনিত এক ধরনের সংক্রমণ বা চর্মরোগ ধরা চলে। আর এই রোগের লক্ষণ টা হচ্ছে আপনার প্রচন্ড পরিমাণে চুলকানি হওয়া।
অর্থাৎ যাদের ত্বক সবচাইতে বেশি সংবেদনশীল হয় এবং অপরিষ্কার হয়ে থাকে তাদের ক্ষেত্রে এই সকল রোগ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেশি হয়ে থাকে। যেহেতু এ রোগটি প্রচন্ড অপরিষ্কার এবং সংবেদনশীল হওয়ার কারণে হয়ে থাকে, সে ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম চিকিৎসা হচ্ছে আপনাকে সব সময় পরিষ্কার এবং পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।
আর এটি মূলত বেশিরভাগ সময় হয়ে থাকে আপনার শরীর যদি ভেজা ভেজা ভাব থাকে, তাহলে সেখান থেকে দাদ এর জন্ম হয়। তো আপনার যদি পুরাতন দিনের এরকম দাদ হয়ে থাকে তাহলে আপনি এ সকল ঘরোয়া চিকিৎসা করলেই আপনার এটি কমে যাবে ইনশাল্লাহ। চলুন জেনে নেওয়া যাক।
কাঁচা হলুদের রস ব্যবহার করেঃ আপনারা জানেন কাঁচা হলুদ এক ধরনের অ্যান্টিসেপটিক অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং ব্যাকটেরিয়াল, উপাদান। যেটা কিনা আপনার দাঁত সারাতে খুবই কার্যকরী একটি ঔষধ। আর আপনি যদি দাদ ভালো করার সবচাইতে ভালো ফল পেতে চান তাহলে অল্প করে তাজা হলুদ দিবেন এবং এর সাথে পানি মিশ্রণ করে এটি একটি পেজ টাকায় তৈরি করে আর এটি আপনার তাদের দাদ এর জায়গায় লাগিয়ে দিবেন। এবং সেটি যখন শুকিয়ে যাবে তখন সেটি তুলে ফেলবেন।
রসুন ব্যবহার করেঃ রসুন এমন এক ধরনের উপাদান যেটি কিনা ফাংগাল ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে থাকে। প্রত্যেকদিন নিয়মিত হবে .২ - ৩ কোয়া রসুন খোসা এড়িয়ে খেতে করে সেটি আপনার সংক্রমণ স্থানে লাগিয়ে দিন এবং ঘন্টাখানেক ধরে লাগিয়ে রাখার পরে সেটি তুলে ফেলুন। দেখবেন কিছুদিনের মধ্যে আপনার দাদ চলে গেছে।
সাবান পানি ব্যবহার করেঃ সাবানে এবং পানিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিজেন্ট যেটা কিনা আপনার ক্ষতস্থানের শুকানোর জন্য বিশেষ একটি ভূমিকা পালন করে থাকে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের সাবান পাওয়া যায়, আপনি যেকোনো একটি সাবান কিনে নিয়ে এসে প্রত্যেকদিন সামান্য ব্যবহার করে গোসল করবেন। আশা করি আপনার দাদ চলে যাবে।
তুলসী পাতা ব্যবহার করেঃ তুলসী পাতা এমন এক ধরনের ঔষধি পাতা, যেটার মধ্যে রয়েছে ইনফ্লামেটরি এবং এন্টিফাঙ্গাল উপাদান। যা কিনা আপনার ত্বকের বিভিন্ন ধরনের ছত্রাক দূর করতে সহায়তা করে। সুতরাং এটি ভালো করে মিশ্রণ করে এটি আপনার সংক্রমিত জায়গায় লাগিয়ে দিন, এবং দেখবেন সেটি অল্প দিনের মধ্যেই সেরে উঠেছে।
নিম পাতা ব্যবহার করেঃ নিমপাতা যেকোনো ধরনের জীবাণু ধ্বংস করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সুতরাং আপনার যদি দাদ বা চুলকানি হয়ে থাকে, আর আপনি যদি দাদ চুলকানি দূর করার উপায় খুঁজতে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনাকে নিমপাতা ব্যবহার করতে হবে।।
এই ঘরোয়া উপায় গুলো ব্যবহার করলে আপনি আপনার পুরাতন দিনের দাদ গুলা দূর করতে পারবেন। এবং নিয়মিত যদি এইগুলা ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার দাদ চিরতরের জন্য দূর হয়ে যাবে, তবে আপনাকে সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে থাকতে হবে।
দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ
দাদ বা চুলকানি এটি হচ্ছে এক ধরনের চর্ম রোগ। এটি আমরা প্রায় সকলের জানি। এবং এটির সাথে প্রায় আমাদের কম বেশি সকলেই জড়িত। সুতরাং কি কি খাওয়া নিষেধ আপনার জন্য যদি আপনার দাদ বা চুলকানি হয়ে থাকে,অর্থাৎ যেগুলা খেলে আপনার দাদ বা চুলকানি বেশি হতে পারে এ সকল খাবারগুলো থেকে দূরে থাকবেন। তাই আমাদের কি খাওয়া নিষেধ আমাদের জন্য দাদ হলে এ সম্পর্কে জানা উচিত। চলুন জেনে আসি কি কি সেই খাবারগুলা।
- কচু শাক
- ভাজাপোড়া জাতীয় কোন খাবার
- শুটকি মাছ
- ফুলকপি
- বেগুন
- গরুর মাংস
- চিনিযুক্ত সকল ধরনের খাবার
- ফাস্টফুড জাতীয় কোন ধরনের খাবার
আপনার যদি দাদ কিংবা চুলকানি খুব পরিমাণে হয়ে থাকে,এবং আপনি যদি এই টা থেকে রেহাই পেতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই এই সকল খাবার গুলা থেকে বিরত থাকতে হবে। যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনার দাদ ঠিক ভাবে ভালো না হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি এই সকল খাবারগুলো বর্জন করুন। এবং ভালো চিকিৎসা নিতে থাকুন।
দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়
আপনার যদি দাঁত বা চুলকানি হয়ে থাকে তাহলে আপনি কি কি সাবান ব্যবহার করতে পারবেন। এবং কোন কোন সাবান ব্যবহার করতে পারবেন না এ সকল বিষয়ে নিম্ন জানতে হলে পড়তে থাকুন। আসলে দাঁত এক ধরনের চুলকানি জাতীয় সংক্রমণ রোগ। সুতরাং আপনার যে সাবান দিলে এলার্জি বেশি হয়ে থাকে এবং চুলকানি বেশি হয় এই সকল সাবান থেকে বিরত থাকতে হবে।
সুতরাং আপনি তাদের জন্য এই সাবান ব্যবহার করতে পারেন, কিটোকোনোজোল এবং লুলিকোনোজোল এই দুই ধরনের সাবান আপনি আপনার দাদ বা চুলকানি জন্য ব্যবহার করতে পারেন। এবং এই সাবান গুলা আপনি গোসলের ঠিক ১৫ থেকে ২০ মিনিট আগে সারা শরীরে লাগিয়ে রাখবেন। এরপরে গোসলের সময় আপনি ভালো করে পুরো শরীর ধুয়ে নিবেন।
এভাবে আপনি দাদের সাবান ব্যবহার করবেন। আর তাছাড়া যদি আপনার এলার্জি হয়ে থাকে, তাহলে আপনি ডেটল, স্যাভলন এ সকল সাবান গুলো ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবেন। কেননা এলার্জি যদি কারো হয়ে থাকে তাহলে তাদের এই সকল সাবান ব্যবহারে শরীর অনেকটা চুলকায়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন দাদ চুলকানি দূর করার উপায় বা সাবান সম্পর্কে।
সর্বশেষ পরামর্শ
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, আশা করি জানতে পেরেছেন দাদ চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে। এবং এর পাশাপাশি কি কি ঔষধ বা ক্রিম ব্যবহার করলে আপনারা খুব সহজেই দাঁত থেকে রেহাই পেতে পারবেন। এবং যদি আপনার দাদ হয়ে যায় তখন আপনি কি কি সাবান ব্যবহার করতে পারবেন এবং কোন সময় ব্যবহার করতে পারবেন না।
এবং এর পাশাপাশি ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে আশা করি আপনারা উপকৃত হবেন। সুতরাং আমাদের পোস্টটি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এবং আপনারা আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যেন তারাও দাদ চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে জেনে উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ
ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url