দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
প্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকে আলোচনা করব দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। দারুচিনি কি এ সম্পর্কে আমরা কমবেশি সকলেই জানি। কিন্তু অনেকেই জানিনা দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি। চলুন জেনে নেওয়া যাক দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এর পাশাপাশি আরো জানবো দারুচিনি চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা কি? এবং এর পাশাপাশি দারুচিনি খাওয়ার নিয়ম এবং দারুচিনি ঘোড়ার উপকারিতা কি? তো দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং এর পাশাপাশি এই সমস্ত বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।
দারুচিনি চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
দারুচিনি কমবেশি আমরা সকলেই খাই। এটি মূলত অনেক সময় রান্নার কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তো আপনি যদি এই দারুচিনি নিয়মিত খান এবং এটি যদি আপনি চিবিয়ে খান। তাহলে এতে করে আপনি কি কি উপকারিতা লাভ করতে পারবেন এসব সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে চলুন বিস্তারিত নিম্নে এ সম্পর্কে আলোচনা করা যাক।
আপনি যদি এই নিয়মিত দারুচিনি খান তাহলে এতে করে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আগের থেকে অনেক গুণ বেড়ে যাবে। কেননা দারুচিনির মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিভাইরাল এবং আরো রয়েছে অ্যান্টিক ফাংগাল এবং এর সাথে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য যা কিনা আপনার শরীরের বিভিন্ন হার্ড সংক্রান্ত সকল রোগ গুলোকে প্রতিরোধ করে তুলবে।
আরো পড়ুন/জানুনঃ গাজরের উপকারিতা ও অপকারিতা - সেক্সে গাজরের উপকারিতা
শুধু তাই নয় আপনি যদি নিয়মিত ভাবে দারুচিনি প্রত্যেকদিন সকালে চিবিয়ে খান তাহলে এতে করে আপনার শরীরে যদি ওজন অতিরিক্ত হয়ে থাকে এবং যদি আপনার মেদ যদি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে, নিয়মিত কয়েকদিন সকালে খালি পেটে খাবার ফলেই দেখবেন এটি খুব দ্রুতই সেরে গেছে।
এবং আপনার মেদ এবং ওজন স্বাভাবিক মাত্রায় অর্থাৎ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে চলে এসেছে। এছাড়াও যদি আপনি প্রত্যেকদিন নিয়মিত দারুচিনি সিবিএ খেতে পারেন তাহলে এতে করে প্রথম কয়দিন যদিও আপনার একটু কষ্ট হবে কিন্তু নিয়মিত খেতে খেতে দেখবেন এটি আপনার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে।
আর তখন আপনার কোন কষ্ট হবে না খেতে। কেমন কি আপনি সঠিক উপকারিতা লাভ করতে পারবেন এবং আপনার শরীরে ক্যালরির মাত্রা পূর্ণ পরিমাণ থাকবে। তো আশা করছি জানতে পেরেছেন দারুচিনি চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা কি এ সকল বিষয় সম্পর্কে।
দারুচিনি দিয়ে ওজন কমানোর উপায়
বর্তমান সময়ে প্রায় আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা নিজের ওজনের চিন্তায় অনেক সময় ঘুম সঠিকভাবে পারতে পারে না। অর্থাৎ সব সময় মাথার মধ্যে এই চিন্তা ঘুরে যে কিভাবে আমি আমার ওজন কমাবো। তো আজকে এজন্যই নিয়ে এসেছি আপনাদের জন্য এমন একটি টিউটোরিয়াল বা আপনারা পোস্টটি পড়লেই বুঝতে পারবেন। তো আপনি যদি আপনার ওজন কমাতে চান,
তাহলে অবশ্যই আপনাকে আজ থেকেই দারুচিনির ব্যবহার করতে হবে। কেননা ওজন কমাতে দারুচিনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনি যদি নিয়মিত দারুচিনি খান তাহলে এতে করে আপনার অতিরিক্ত ক্ষুধা কমে যাবে। এমনকি আপনার শরীরে বিভিন্ন জায়গায় জমে থাকা মেঘগুলো খুব সহজেই গলতে শুরু করবে। তো চলুন নিচে জেনে নেওয়া যাক দারুচিনির ব্যবহার কিভাবে করবেন এ সম্পর্কে।
- এক গ্লাস গরম পানির মধ্যে দারুচিনি নিয়ে নিন নিয়ে দারুচিনি ভালোভাবে গরম করে নিন। এবং গরম করা হয়ে গেলে এই পানিটা আপনি পান করবেন। এবং এটি চেষ্টা করবেন প্রত্যেকবার খাবার পরে পান করার। এছাড়াও যদি আপনি প্রত্যেকদিন রাতে ঘুমানোর পূর্বে পান করেন এতে করে আপনি আরো অনেক উপকারিতা পেতে পারেন।
- অনেকেই আছেন যারা কফি খেতে অনেক ভালোবাসেন। তাদেরকে বলব আপনারা যখন কফি খাবেন তখন কফির সাথে দারুচিনি কিংবা দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে নিবেন। মিশিয়ে নেওয়ার পরে এটি পান করবেন দেখবেন আপনি অনেকটা ফলাফল পেয়ে গেছেন।
- আপনি দারুচিনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন খাবারের মধ্যেও ব্যবহার করতে পারেন রান্নার সময়। যেমন মাংসের মধ্যে সবজির মধ্যে আপনি এ সকল তরকারির মধ্যে দারুচিনি ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে তরকারি স্বাদ ও বেশি হবে এবং আপনার স্বার্থের জন্য ও ভালো হবে।
- আপনি যদি পারেন চেষ্টা করবেন শরবতের সাথেও খাওয়ার। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা সবজি কিংবা ফলের রস খেয়ে থাকেন, বা খেতে ভালোবাসেন। তারা অবশ্যই শরবতের সাথে দারুচিনি মিশিয়ে খাবেন।
তো আশা করছি জানতে পেরেছেন দারুচিনি দিয়ে ওজন কমানোর উপায় কি। বা দারুচিনি কিভাবে খেলে আপনারা আপনাদের ওজন কমাতে পারবেন।
দারুচিনি খাওয়ার নিয়ম
দারুচিনি কমবেশি আমরা সকলেই খাই আমাদের সুস্থতার জন্য বা শারীরিকভাবে আমরা আমাদের ওজন কমানোর জন্য। এছাড়াও আমাদের শারীরিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য। তো প্রত্যেকটা খাবার খাওয়ারই একটি নিয়ম রয়েছে বা প্রত্যেকটা ঔষধ যখন কোন চিকিৎসক দিয়ে থাকেন
তখন সেই চিকিৎসকের কথা অনুযায়ী সেই সফল ঔষধ গুলো সেই নিয়মে খেতে হয়, তাহলে কিনা আমাদের যে কোন রোগ সেরে যায়। তো ঠিক সেরকম ভাবে দারুচিনি খাওয়ারও একটি সঠিক নিয়ম রয়েছে যদি আপনি এই নিয়মে খান তাহলে এর সঠিক উপকারিতা বা ফলাফল আপনারা পেতে পারেন। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক দর্শনে খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
- প্রত্যেকদিন খাওয়ার চেষ্টা করবেন, অন্তত দুই থেকে তিন ইঞ্চি নিয়ে নিবেন এবং এর মধ্যে পানি নিবেন নিয়ে গরম করে সেই পানি আপনি খাবেন।
- আপনি যখন দারুচিনি খাবেন বা খাওয়ার ইচ্ছা করবেন, তখন সেটি চেষ্টা করবেন অবশ্যই গরম পানি দিয়ে খাবার।
- দারুচিনি আপনি এছাড়াও শুধু পানি ছাড়া আপনি চিবিয়ে চিবিয়ে খেতে পারেন। এতে করে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
- আপনি যদি প্রত্যেকদিন নিয়মিত ভাবে চা খেয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই চায়ের মধ্যে দুই থেকে তিন ইঞ্চি দারুচিনি ভিজিয়ে খাবেন।
- এছাড়াও প্রত্যেকদিন রান্নার সময় অন্তত দারুচিনি প্রত্যেকটা তরকারিতেই ব্যবহার করতে বলবেন। এতে করে তরকারিও অনেকটা সুস্বাদু হবে এবং এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো হবে।
- প্রত্যেকদিন সন্ধ্যার পরে ১০০ গ্রাম জিরা গুড়া ১০০ গ্রাম ধনে গুঁড়া এবং এর সাথে ৫০ গ্রাম দারুচিনি গুড়া একসাথে মিশিয়ে নিবেন এবং এটি ভালোভাবে মিক্সচার করে এক কাপ কিংবা দুই কাপ গরম পানিতে এক চামচ মিশিয়ে চায়ের মত করে প্রত্যেকদিন পান করুন সন্ধ্যার পরে। এতে করে আপনার নিম্ফোসাইটিক সহ লিউকোমিয়ার মত রোগ দূর হয়ে যাবে।
তো আশা করছি জানতে পেরেছেন দারুচিনি খাওয়ার নিয়ম কি? বা কিভাবে আপনারা দারুচিনি খেলে আপনারা উপকৃত হবেন বা ফলাফল পাবেন, এ সম্পর্কে।
দারুচিনি গুড়ার উপকারিতা
দারুচিনি হচ্ছে এমন এক ধরনের মসলা। যা কিনা আপনারা বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। তো ঠিক সেভাবেই যদি আপনি এই দারুচিনি গুড়া করে খান তাহলে এতে করে আপনি আরো বেশি উপকারিতা পাবেন। তো দারুচিনি ঘোড়ার উপকারিতা কি কি তরুণী সম্পর্কে এবার জেনে নেওয়া যাক।
- আপনার যদি কোন রকমে হজমের সমস্যা হয় তাহলে আপনি যদি নিয়মিত ভাবে দারুচিনির গুঁড়া শরবত কিংবা চায়ের মধ্য দিয়ে খান তাহলে এক্ষেত্রে আপনার হজমের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
- মেয়েদের অনেক সময় দেখা যায় মাসিকের সমস্যা হয়। তো মেয়েদেরকে বলব আপনারা যদি এরকম সমস্যায় ভোগেন তাহলে অবশ্যই, প্রত্যেকদিন অন্তত একবার করে চা খাবেন এবং সে চায়ের মধ্যে দারুচিনির গুঁড়ো কিংবা দারুচিনি নিয়ে খাবেন।
- আপনাদের যদি কারো শরীরের যে কোন জায়গায় ব্যথা হয়ে থাকে। অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন কারণে আমাদের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা শুরু হয়ে যায় হাতের কব্জির মধ্যে পায়ের গিরার মধ্যে, তো ওই সময় যদি আপনি নিয়মিত কয়েকদিন দারুচিনির গুঁড়ো খান, দেখবেন আপনার সমস্ত ব্যথা দূর হয়ে গেছে।
- আপনি যদি নিয়মিত দারুচিনির বুড়ো তরকারির মধ্যে কিংবা চায়ের মধ্যে কিংবা অনেক সময় শরবতের মধ্যেও খেতে পারেন। যদি খান তাহলে এতে করে আপনার শরীরের মধ্যকার সকল চর্মরোগ জাতীয় রোগ গুলো, দূর হয়ে যাবে।
- আপনার যদি ডায়রিয়া কিংবা যক্ষার মত রোগ হয় দারুচিনি গুড়ো খাওয়ার ফলে আপনার এই ডায়রিয়া কিংবা যক্ষার মত রোগ সেরে যাবে।
- আপনার যদি চোখে কোন রকমের রোগ হয়ে থাকে অর্থাৎ চোখ ওঠা, চোখ ফোলা, এরকম যদি কোন রোগ হয়ে থাকে তাহলে আপনি দারুচিনি সেবন করলে এ রোগটি দূর হয়ে যাবে।
- আপনার যদি দাঁতের কোন রকমের রোগ হয় অর্থাৎ দাঁতে যদি আপনার ব্যথা হয়, কিংবা আপনি যদি দাঁতের ব্যথায় ভুগতেছেন এরকম হয় তাহলে আপনি অবশ্যই দারুচিনির তেল সংগ্রহ করে সেটি তুলোয় ভিজে ভিজে আপনার দাঁতের ব্যথার জায়গায় লাগিয়ে রাখুন। এভাবে অন্তত পাঁচ থেকে সাত দিন করুন দেখবেন আপনার দাঁতের ব্যথা দূর হয়ে গেছে।
আশা করছি দারুচিনির গুড়োর উপকারিতা কি এ সম্পর্কে এবং এর পাশাপাশি দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি এর সম্পর্কেও জানতে পেরেছেন।
দারুচিনি ও মধুর উপকারিতা
দারুচিনি ও মধুর উপকারিতা, আসলে এক ধরনের উপকারী মসলা। এবং এর পাশাপাশি মধু হচ্ছে আরো অন্যতম এক ধরনের উপকারী খাবার। যদি কোন ব্যক্তি এই দুইটা একসাথে করে খায় তাহলে তার শরীরে প্রচুর পরিমাণে এনার্জি এবং পুষ্টি যোগাবে। তো দারুচিনি ও মধুর উপকারিতা কি এর সম্পর্কে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক।
মধু এবং দারুচিনি এই দুইটার নামই মূলত একটি ঔষধি গুনাগুনের নাম বলা চলে। তাছাড়া যদি আপনারা শীতকালে এই দুইটা খাবার নিয়মিত সেবন করেন তাহলে এতে করে আপনারা বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাবেন। এজন্য আপনাকে প্রত্যেকদিন সকালে অন্তত নিয়মিত ভাবে মধু এবং দারুচিনি ভালোভাবে মিশিয়ে যদি পান করেন এতে করে আপনার শরীরে অনেক চর্বি কমে যাবে।
এবং আপনার তলপেট কিংবা কোমরের যে সকল মেদ গুলো থাকে এ সকল মেদ কমে যাবে। এছাড়াও দারুচিনি এবং মধু এর মধ্যে থাকা উপকারী উপাদানগুলো আপনার মুখের ভেতরের যে সকল ক্ষতিকর দুর্গন্ধ বা জীবন রয়েছে এ সকল জীবাণু এবং দুর্গন্ধ কে দূর করে দেয় এবং আপনার দাঁত এবং নারীর বিভিন্ন ধরনের রোগ দূর করে দিতে পারে এবং অনেকটা রোগ হওয়ার আশঙ্কাও কমে যায়।
তাছাড়া যদি আপনারা সপ্তাহে অন্তত ৪ থেকে ৫ দিন নিয়মিতভাবে যদি মধু এবং এর সাথে দারুচিনি গরম পানিতে মিশিয়ে চা করে যদি খান। এতে করে আপনার শরীরের মধ্যকার সকল ধরনের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল অর্থাৎ যাকে বলা হয়, এলডিএল এর মাত্রা অনেকটা কমে যায়। এবং ভালো কোলেস্টেরল অর্থাৎ এইচ ডি এল এর মাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে।
আরো পড়ুন/জানুনঃ বাসমতি চালের কাচ্চি বিরিয়ানি রেসিপি
এছাড়াও যদি আপনারা দারুচিনি এবং মধু এই দুইটা যদি খান তাহলে আপনার শরীরে এন্টি টিউমার কিংবা যেকোনো ধরনের টিউমার যদি থাকে। দারুচিনি এবং মধু নিয়মিত খাওয়ার ফলে আপনার সকল টিউমার ধীরে ধীরে দূর হয়ে যাবে। এমনকি নিয়মিত দারুচিনি এবং মধু সেবনের ফলে আপনার পেটে জমে থাকা সকল গ্যাস্ট্রিক দূর হয়ে যাবে এবং হজম শক্তি অনেকটা বৃদ্ধি পাবে। তো এটা প্রত্যেকদিন আপনাকে এই নিয়মে খেতে হবে।
- খাঁটি মধু নিবেন দেড় টেবিল চামচ এবং এর সাথে দারুচিনি নিবেন।
- দারুচিনির গুঁড়ো নিবেন ২ টেবিল চামচ।
- পানি নিবেন এর সাথে ২ গ্লাস।
প্রত্যেকদিন সকালে প্রথমে দুই থেকে তিন গ্লাস পানি ২০ থেকে ২৫ মিনিট ভালোভাবে ফুটিয়ে নিন। ফুটিয়ে নেয়ার পরে এর মধ্যে দুই টেবিল দারুচিনি গুঁড়ো ভালো হবে মিক্সচার করে নিন, এবং সেটি ১৫ থেকে ২০ মিনিট ঢেকে রাখুন।
এরপর তার মধ্যে দুই টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে সেটি খালি পেটে পান করুন। এবং যদি পারেন রাতে ঘুমানোর পূর্বে এভাবে পান করতে পারেন। তো আশা করছি জানতে পেরেছেন দারুচিনি এবং মধুর উপকারিতা কি কি উপকারিতা পাবেন যদি আপনারা ২ টা এক সাথে খান।
সর্বশেষ পরামর্শ
প্রিয় পাঠক মন্ডলী, আজকের পোস্টটি অর্থাৎ দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারলেন। এবং এর পাশাপাশি আরো জানতে পারলেন মধু এবং দারুচিনির উপকারিতা এবং দারুচিনি গুড়োর উপকারিতা এবং আরো দারুচিনি খাওয়ার নিয়ম কি কি রয়েছে। তো এই সমস্ত বিষয় সম্পর্কে আশা করি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। সুতরাং দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা,
আরো পড়ুন/জানুনঃ সকালে খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা
এই পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এবং আপনারা আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন, যেন তারাও দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারে এবং উপকৃত হতে পারে। সুতরাং আজকের মত আপনাদের সুস্থতা কামনা করে এখানেই শেষ করছি। সকলের ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন, খোদা হাফেজ।
ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url