মাথা ব্যথা কমানোর উপায় - মাথা ব্যথা কমানোর ১০টি ঔষধের নাম
আমাদের সকলেরই কম বেশি মাথাব্যথা হয়?এটি হয় মূলত অনেক সময় কাজের চাপের কারণে কিংবা শারীরিক বা মানসিক টেনশনের কারণে। মাথা ব্যথা কমানোর উপায় কি? আমরা কিভাবে মাথা ব্যথা কমাতে পারবো। তাই চলুন জেনে আসি মাথা ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে।
মাথা ব্যথা মূলত কেন হয়? কিংবা মাথা ব্যথা কোন রোগের লক্ষণ বা মাথা যন্ত্রণা কমানোর কি ঘরোয়া কোন উপায় রয়েছে? তাছাড়া মাথা ব্যথা কমানোর 10 টি ঔষধ রয়েছে? কি কি সেই ঔষধ? বা মাথাব্যথা কমানোর উপায় কি মূলত, বিস্তারিত জানতে হলে পুরো পোস্টটি সম্পূর্ণভাবে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ মাথা ব্যথা কমানোর উপায় - মাথা ব্যথা কমানোর ১০টি ঔষধের নাম
- মাথা ব্যথা কেন হয়
- মাথা যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায়
- মাথা ব্যাথা কোন রোগের লক্ষণ
- ঠান্ডায় মাথা ব্যথা হলে করণীয়
- মাথা ব্যথা কমানোর ১০টি ঔষধের নাম
- শেষ কথা
মাথা ব্যথা কেন হয়
মাথাব্যথা মূলত এটি আমাদের কমবেশি প্রায় সকল মানুষেরই হয়ে থাকে। এটি মূলত বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে আমাদের যদি শারীরিক কোন অসুস্থতা হয় তখন। তাছাড়া মাথাব্যথা করার অনেকগুলো কারণ রয়েছে যেমন অপর্যাপ্ত ঘুম কিংবা অপর্যাপ্ত পরিমাণে যদি কোন সময় খাওয়া দাওয়া হয়। কিংবা যদি খাবারের মধ্যে সময়ের কোন মেইনটেন না থাকে।
কিংবা অনেক সময় অ্যালকোহল সেবন করলে কিংবা মানসিক চাপ যদি খুব বেশি পড়ে যায় তাহলে অনেক সময় মাথায় গুরুতর ব্যথার সৃষ্টি হয়ে থাকে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মাথাব্যথা তেমন কোন প্রাণঘাতী রোগের সৃষ্টি হয় না। তবে কিছু কিছু সময় মাথা ব্যথা করে সেগুলা মনে হয় মাথা যেন পুরোটাই অবেশ হয়ে যায়।
তবে মাথা ব্যথার সাথে সাথে অনেক বড় ধরনের রোগের সমস্যা হয়ে থাকে যেমন কনকশন, ব্রেন টিউ্মার, স্ট্রোক ইত্যাদির মত নানা ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন মাথাব্যথা মূলত কেন হয়ে থাকে। চলুন নিচে জেনে আসি মাথা ব্যথা কমানোর উপায় কি কি রয়েছে বা কি কি ঔষধ সেবন করলে মাথা ব্যথা দ্রুত সেরে যাবে, এ সম্পর্কে।
মাথা যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায়
বর্তমান সময়ের মাথাব্যথায় ভোগের নাই এমন কোন লোক পাওয়া টাপ ব্যাপার। কারণ প্রায় প্রত্যেক ব্যক্তির এই মাথাতে একটা না একটা টেনশন দিনের মধ্যে একটা বার না একটা বার থাকবেই। আর যার মাথায় যত বেশি টেনশন হবে, এই কারণে অনেকের সবচেয়ে বেশি মাথা ব্যাথার সমস্যা হয়ে থাকে।
আবার যখন মাথা ব্যথা তীব্র পরিমাণে চলে যায় তখন সেটি অনেক যন্ত্রণাদায়ক পরিস্থিতির সৃষ্টি করে দেয়। তবে মাথা ব্যথা কোন রোগ না এটি মূলত একটি উপসর্গ বলা চলে। আবার অনেক সময় ঘুমের পরিবর্তন কিংবা অনেক সময় ঘুম যদি কম হয় কিংবা সময় মত যদি খাবার না খাওয়া যায় কিংবা এর সাথে সাথে যদি পানি কোন ব্যক্তি কম খায়,
কিংবা দুশ্চিন্তা কিংবা মানসিক কোন চাপের মধ্যে যদি কোন ব্যক্তি অধিক সময় পড়ে থাকে, তাহলে তার এই সমস্যাটা বা এই উপসর্গটা অনেক বেশি দেখা দেই। তাই চলুন নিম্নে জেনে আসি এই উপসর্গটা বা এই মাথাব্যথা কমানোর উপায় কি বা মাথা যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া কি কি উপায় রয়েছে এ সম্পর্কে ।
বিশ্রাম নেওয়াঃ আপনার যদি মাথা ব্যথা প্রচণ্ড পরিমাণে হয়। আর এর সাথে যদি আপনি মাথা ব্যথা কমানোর উপায় চান, তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমেই সঠিক পরিমাণে বিশ্রাম নিতে হবে। অর্থাৎ যখন আপনার প্রচন্ড পরিমাণে মাথা ব্যথা করবে তখন আপনি অন্ধকার কোন ঘরে চোখ বুজে অনেকটা সময় বিশ্রাম নিন। এতে করে দেখবেন অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার মাথা ব্যথা সেরে গেছে।
হাইড্রেট থাকাঃ আপনাকে সবসময় হাইডেড থাকতে হবে। অর্থাৎ ডিহাইড্রেশন কিংবা পানি শূন্যতা আপনার মধ্যে কখনোই হওয়া যাবে না। কারণ এটি মাথা ব্যথার সাধারণ অন্যতম একটি কারণ। এজন্য আপনাকে প্রত্যেকদিন এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে যে আপনি সারাদিনে কতটুকু পরিমাণ পানি পান করেছেন,
বা সারা দিনের পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেছেন কি করেন নাই, এই বিষয়ে। অর্থাৎ যতক্ষণ না আপনার মাথাব্যথা না কমতেছে ততক্ষণ পানি খেতে থাকুন এবং সেটি যেন ঠান্ডা পানি হয়। এতে করে আপনার মাথা ব্যথা আগের থেকে অনেকটা কমে যাবে।
কোল্ড কম্প্রেস নেওয়াঃ অর্থাৎ আপনার যখন পছন্দ করি মানে মাথা ব্যথা করবে, তখন আপনি আপনার মাথার ওপরে অর্থাৎ কপালে ঠান্ডা কিছু চেপে রেখে দিন। এতে করে আপনার মাথা ব্যথা অনেকটা প্রশমিত হবে।
আদা চা পান করুনঃ আমরা সকলে জানি আদা হচ্ছে এক ধরনের প্রদাহ নাশক খাবার। আপনার যখন মাথা ব্যথা করবে ওই সময় যদি আপনি আদা চিবান কিংবা যদি আপনি আদা চা খান তাহলে এতে করে আপনার মাথা ব্যথা উপশম হবে।
হিট থেরাপি নেওয়াঃ হিপ থেরাপি বলতে, একটি সুন্দর পরিষ্কার কাপড় নিন এবং সেটি গরম পানিতে ভালোভাবে ভিজিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ পরে সেটি তুলুন। তুলে এটি আপনার চোখের উপরে রেখে দিন। কিছুক্ষণ পর দেখবেন এটি আপনার
আশা করি বুঝতে পেরেছেন মাথা ব্যথা কমানোর জন্য ঘরোয়া কি কি টেকনিক রয়েছে, বা ঘরোয়া কি কি উপায়ে আপনারা আপনাদের মাথা ব্যথা দূর করে দিবেন। এর পাশাপাশি মাথা ব্যথা কমানোর উপায় কি কি এ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
মাথা ব্যাথা কোন রোগের লক্ষণ
মাথাব্যথা এটি মূলত পরিচিত এক ধরনের স্বাস্থ্যের সমস্যা। কিছু কিছু সময় আমরা এই প্রচন্ড মাথা ব্যথাকে গুরুত্ব দেয় না। অর্থাৎ ওষুধ খায় এবং সেরে যায় এরকমটা করে থাকি। তবে আমরা অনেকেই জানিনা গুরুত্ব না দেওয়ার কারণে এই মাথা ব্যথা কিছু কিছু সময় মারাত্মক বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
বিশ্বের স্বাস্থ্য সংস্থা হিসাব অনুযায়ী বর্তমান বিশ্বের প্রায় বয়স্ক মানুষ সবচাইতে বেশি মাথাব্যথা অনুভব করে থাকে। মাথা ব্যথা এটি মূলত ২00 এর চাইতেও বেশি ক্ষেত্র রয়েছে। প্রায় বেশিরভাগই ক্ষতিকর নয় তবে কিছু কিছু মাথা ব্যথা রয়েছে যেগুলো মারাত্মক ক্ষতিকর কিংবা জীবনের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
যেকোনো ধরনের মাথাব্যথায় খুবই বিপদজনক হয়ে দাঁড়ায় যদি তার সঠিক চিকিৎসা না করা হয়। এ বিষয়ে শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হসপিটাল এর সাবেক মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রবিউল ইসলাম জানান। মাথা ব্যথা প্রধানত দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে।
- International Headach Society ( মাথা ব্যাথা মূলত দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে )
- Primary Headach
- Secondary Hedach
প্রাইমারি মাথাব্যথাঃ এটি মূলত আমাদের প্রায় প্রত্যেকদিন কিংবা নিয়মিত যে মাথা ব্যথাটা হয় এটিকে বলা হয় প্রাইমারি মাথাব্যথা। অর্থাৎ এটি আমাদের শরীরের জন্য কিংবা আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুব একটি ক্ষতিকর বা মারাত্মক কোন উল্লেখযোগ্য মাথাব্যথা নয়।
সেকেন্ডারি মাথাব্যথাঃ এটি মূলত মাথা কিংবা ঘাড়ের রগের কারণে হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনার যদি মাথায় কোন রকমের আঘাত কিংবা ঘাড়ের রোগের ভেতরে যদি কোন রকমের আঘাত পায়। তাহলে আপনার তখন যে মাথা ব্যথা করবে এটিকে বলা হয় সেকেন্ডারি মাথা ব্যথা, অর্থাৎ এটি কিছুটা মারাত্মক বলে গণ্য করা হয়েছে।
অর্থাৎ আপনাদের যখন মাথা ব্যথা করবে তখন অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আপনাদের চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় এই মাথাব্যথা আপনার বিভিন্ন রকমের সমস্যা সৃষ্টি করবে শরীরের মধ্যে যেমন, আপনার ঘাড়ের রগের মধ্যে প্রচন্ড পরিমাণে সমস্যা সৃষ্টি হবে।
এবং অতিরিক্ত মাথাব্যথা করার কারণে এটি আপনার চোখের বিভিন্ন রকমের সমস্যা সৃষ্টি হবে। অর্থাৎ হয়তো আপনি চোখে কম দেখবেন কিংবা চোখ মাঝেমধ্যে ব্যথা করবে এর পাশাপাশি চোখের দৃষ্টিশক্তির অবনতি হবে। তাই আপনাকে মাথাব্যথা যখন খুবই সামান্য পরিমাণে থাকবে তখনই ঔষধ সেবন করতে হবে। যাতে করে মাথা ব্যাথা খুব বেশি পরিমাণে না হয়ে যায়
ঠান্ডায় মাথা ব্যথা হলে করণীয়
মাথা ব্যথা এটি মূলত বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। হয়তো বা খাবারের সঠিক নিয়ন্ত্রণ থাকার কিংবা ঘুম কিংবা বিশ্রাম সঠিক পরিমাণে না নেওয়ার ফলেও মাথা ব্যথা হয়ে থাকে। আসলে মাথাব্যথা আমাদের অনেক সময় ঠান্ডা লাগার কারণেও হয়ে থাকে। তো যাদের ঠান্ডার কারণে ঠান্ডা লাগার কারণে যাদের মাথা ব্যথা হয় তাদের অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে।
কারণ মাথাব্যথা যেহেতু বিভিন্ন রকমের সমস্যার মধ্যেই পড়ে যায়। তাছাড়া অনেক সময় যদি আমরা ঠান্ডা পানি খায় কিংবা ফ্রিজের পানি খাই তখন আমাদের ঠান্ডা জনিত সমস্যার কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে। তো আপনার যখন ঠান্ডার কারণে মাথাব্যথা হবে তখন আপনি আপনার মাথা ব্যথা কমাবেন কিভাবে?
বা মাথা ব্যথা কমানোর উপায় কি তখন? চলুন জেনে আসি। আপনার যখন প্রচন্ড পরিমাণে ঠান্ডা লাগার কারণে মাথাব্যথা হবে, তখন আপনি অবশ্যই ঠান্ডা পানি কিংবা ঠান্ডা পরিবেশে না থাকার চেষ্টা করবেন। এতে করে আপনার শরীরে অনেকটা শান্তি পাবেন।
আর যখন আপনার ঠান্ডা লাগার কারণে মাথাব্যথা হবে তখন আপনি অবশ্যই চা খাবেন আদা দিয়ে। এবং এর পাশাপাশি যদি পারেন তাহলে অবশ্যই মাথা ভালো ভাবে মেসেজ করবেন, সরিষার তেল দিয়ে। আশা করি এভাবে যদি করতে পারেন তাহলে আপনার ঠান্ডা লাগার ফলে যে মাথা ব্যথা করবে এটা অনেকটা কমে যাবে।
মাথা ব্যথা কমানোর ১০টি ঔষধের নাম
আপনাদের যখন প্রচন্ড পরিমাণে মাথা ব্যথা করে তখন আপনারা অনেকেই বাজার থেকে বিভিন্ন রকমের ঔষধ সেবন করেন। বিশেষ করে ডাক্তাররা পরামর্শ দেয় যে প্যারাসিটামল কিংবা নাপা খান। আসলে মাথা ব্যথার জন্য কি আমাদের সবসময় প্যারাসিটামল কিংবা নাপা খাওয়াই উচিত? আসলে মাথা ব্যাথার তো একটি অবশ্যই কোন ঔষধ রয়েছে। যেগুলো খেলে অবশ্যই আমাদের মাথা ব্যথা কমে যাবে। তাই চলুন জেনে আসি মাথা ব্যথা কমানোর ১০ টি ঔষধ সম্পর্কে। বা মাথা ব্যথা কমানোর দশটি ঔষধের নাম।
- Migratol Tablet ,, ( Beacon Pharma Ltd.) 10/=
- Mygan Tablet ,, ( Chemist Ltd.) 10/=
- Tolfi Tablet ,, ( Benham Ltd.) 10/=
- Namitol Tablet ,, ( ACI Ltd.) 10/=
- Tolmic Tablet ,, ( Beximco Ltd.) 10/=
- Anilic Tablet ,, ( Drug Internationl Ltd.) 10/=
- Minopa Tablet ,, ( Medicon Ltd.) 10/=
- Arain Tablet ,, ( Opsonin Ltd.) 10/=
- Migrex Tablet ,, ( Incepta Ltd.) 10/=
- Tufnil Tablet ,, ( Eskayef Ltd.) 10/=
আশা করি, এই ঔষধ গুলো যদি সেবন করেন তাহলে আপনার মাথা ব্যথা আগের থেকে অনেকটা কমে যাবে। এবং এই ওষুধগুলো আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত খেতে হবে। এবং আপনার যদি মাথা ব্যাথা প্রচণ্ড পরিমাণে বেড়ে যায় তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
জ্বর মাথা ব্যাথার ঔষধের নাম
আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যাদের জ্বর আসার ফলে মাথা ব্যথা হয়। কম বেশি এটা আমাদের প্রায় সকলেরই হয়ে থাকে। কারণ যাদের একবার না একবার জ্বর এসেছে তাদের অবশ্যই মাথা ব্যথা হয়েছে। অনেকে জানতে চেয়েছেন যে জ্বর আসলে মাথাব্যথা করলে তখন কি ওষুধ সেবন করব। আসলে আপনার যখন জ্বরের কারণে মাথা ব্যথা করবে তখন আপনি অবশ্যই প্যারাসিটামল খেতে পা্রেন।
কারণ হালকা অ্যালেওনেজিক অর্থাৎ সামান্য জলের চিকিৎসার ক্ষেত্রে এই ওষুধটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কারণ প্যারাসিটামল এই ঔষধটা শুধু আমাদের মাথা ব্যথায় কমায় না এটি আমাদের মাথাব্যথা, আর্থথ্রিটিস, এমনকি এটি দাঁত ব্যথার ক্ষেত্রেও খুব বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। অর্থাৎ প্যারাসিটামল জ্বরের কারণে যে সকল জায়গায় ব্যথার সৃষ্টি হবে প্যারাসিটামল খেলে এ সকল জায়গার ব্যথাগুলো দূর হয়ে যাবে।
তবে চেষ্টা করবেন সব সময় প্যারাসিটামল ঔষধ না খাওয়ার। খুব বেশি প্রয়োজন হলে আপনি এই ঔষধটা খাবেন। কেননা এটি অনেক সময় অধিক পরিমাণে খেলে লিভারের সমস্যা হয়ে থাকে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন জ্বর এর ফলে মাথা ব্যথার ঔষধ কি কি সেবন করব, বা মাথা ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্ক।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক মন্ডলী আশা করি আজকের পোস্ট টি পড়ে আপনারা জানতে পেরেছেন মাথা ব্যথা কমানোর উপায় কি এ সম্পর্কে। এবং এর পাশাপাশি আরো জানতে পারলেন জ্বর এর কারণে যদি মাথাব্যথা হয় তাহলে কি ঔষধ খাবেন বা মাথা ব্যথা কমানোর ১০ টি ঔষধের নাম এবং ঠান্ডার কারণে যদি আপনার মাথা ব্যথা হয় এতে করে আপনি কি কি অবলম্বন করতে পারেন,
আরো পড়ুনঃ পা ফোলার কারণ ও প্রতিকার
এ সকল বিষয় সম্পর্কে। সুতরাং আজকের আমাদের এই পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এবং আপনারা আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যেন তারা জানতে পারে মাথা ব্যথা কমানোর উপায় কি এ সম্পর্কে। সুতরাং আজকের মত এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন" আল্লাহ হাফেজ।
ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url