১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে কি দিবস - ১৪ ফেব্রুয়ারি সুন্দরবন দিবস
বাংলাদেশের জাতীয় দিবস কয়টি
বাংলাদেশের জাতীয় দিবস হলো দুটি।- ২১শে ফেব্রুয়ারি - শহীদ দিবসঃ সঠিক তথ্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনি সঠিকভাবে বলেছেন। ২১শে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের শহীদ দিবস হিসাবে পরিচিত। এই দিনটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়ে গেলেন যারা দেশের স্বাধীনতা লড়াইয়ে জীবন হারিয়েছিলেন। এই দিনটি শহীদ দিবস হিসাবে পূর্ণ করা হয় যাতে তাদের সম্মান ও স্মৃতি বিবেচনা করা যায়।
- ২৬শে মার্চ - স্বাধীনতা দিবসঃ আপনি সঠিকভাবে বলেছেন। ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস হিসাবে পরিচিত। এই দিনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা লড়াইয়ে দেশটি মুক্ত হয়েছিল। ১৯৭১ সালে এই দিনে বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতা অর্জন করেন এবং বাংলাদেশ স্বাধীন একটি দেশ হিসাবে গণ্য হয়। এই দিনটি স্বাধীনতা দিবস হিসাবে পূর্ণ করা হয় যাতে দেশের স্বাধীনতা ও মুক্তির স্মৃতি বিবেচনা করা যায়।
14 ই ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস পালন করা হয় কেন?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস হিসাবে পালন করা হয় কারণ এটি একটি বিশেষ দিন যা ভালোবাসার প্রতীক। এই দিনটি বিশ্বব্যাপী ভালোবাসার উদ্দেশ্যে পালন করা হয়। এটি মানুষের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক ও বন্ধনকে উদ্ধার করার জন্য একটি সুযোগ তৈরি করে।এই দিনে মানুষরা তাদের প্রিয়জনদের ভালোবাসা প্রকাশ করে এবং ভালোবাসার সাথে সম্পর্ক উন্নত করার চেষ্টা করে। এটি একটি সাধারণ উদ্দেশ্যে পালন করা হয় যাতে মানুষরা ভালোবাসার মাধ্যমে একসাথে আরও সম্পর্ক ও সম্পর্ক গঠন করতে পারেন।
১৪ ফেব্রুয়ারি সুন্দরবন দিবস
আপনি সঠিকভাবে বলেছেন। ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে সুন্দরবন দিবস হিসাবে পালন করা হয়। এই দিনটি সুন্দরবন নির্মাণ, সংরক্ষণ এবং সম্পর্কিত সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই দিনটি সুন্দরবনের গুরুত্ব ও মর্যাদা সম্পর্কে জাগরুকতা বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হয়। এই দিনে বিভিন্ন কর্মসূচি ও অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় যাতে সুন্দরবনের গুরুত্ব ও সংরক্ষণের জন্য সকলের সচেতনতা বৃদ্ধি করা যায়।জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস সমূহ
বাংলাদেশের জাতীয় দিবস সমূহ হলো:
- ২১শে ফেব্রুয়ারি - শহীদ দিবস
- ২৬শে মার্চ - স্বাধীনতা দিবস
- ১৬ই ডিসেম্বর - বিজয় দিবস
আন্তর্জাতিক দিবস সমূহের কিছু উদাহরণ হলো:
- ৮ই মার্চ - আন্তর্জাতিক মহিলা দিবস
- ২২শে এপ্রিল - আন্তর্জাতিক পৃথিবী ধর্ম দিবস
- ৫ই জুন - বিশ্ব মানবাধিকার দিবস
- ১৪ই জুন - আন্তর্জাতিক বালিকা দিবস
- ১৯শে নভেম্বর - আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস
এটি কেবলমাত্র কিছু উদাহরণ, আরো অনেক আন্তর্জাতিক দিবস রয়েছে যা বিভিন্ন উদ্দেশ্যে পালন করা হয়।
কোন দিন কি দিবস pdf
এই লিংকে আপনি বাংলাদেশের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবসের একটি সুন্দর তালিকা পিডিএফ ফরম্যাটে পাবেন: [জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস সমূহ তালিকা PDF](https://drive.google.com/file/d/1XJZz3
বাংলাদেশে যে সব দিবস আমরা পালন করে থাকি
বাংলাদেশে আমরা যে সব দিন পালন করি তা নিম্নলিখিত দিনগুলো সম্পর্কে বিবেচনা করেছি:
- শহীদ দিবস (২১শে ফেব্রুয়ারি) - বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়ে গেলেন যারা একটি গৌরবময় দিনে স্মরণ করা হয়।
- স্বাধীনতা দিবস (২৬শে মার্চ) - বাংলাদেশের স্বাধীনতা লড়াইয়ে দেশটি মুক্ত হয়েছিল এবং এই দিনটি স্বাধীনতা দিবস হিসাবে পালন করা হয়।
- বিজয় দিবস (১৬ই ডিসেম্বর) - বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ দিনে বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করে।
- বাংলা নববর্ষ (১ বৈশাখ) - বাংলা সনের শুরুতে পালন করা হয় এবং এটি বাংলাদেশের সর্বাধিক উৎসবপূর্ণ দিনের একটি।
- মহানবীর জন্মদিন (ঈদ-মিলাদুন্নবী) - বাংলাদেশের মুসলিম সমাজের জন্য এটি একটি প্রতিষ্ঠানিক দিন।
- শহীদ মিনার দিবস (১৫ই ফেব্রুয়ারি) - বাংলাদেশের শহীদ মিনারের উদ্বোধন এবং শহীদ দিবসের অংশ হিসাবে পালন করা হয়।
- বাংলাদেশ স্বাধীনতা সংগ্রাম মিউজিয়াম দিবস (২২শে মার্চ) - বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম মিউজিয়ামের উদ্বোধন এবং স্মরণ করার জন্য এই দিনটি পালন করা হয়।
এটি কেবলমাত্র কিছু উদাহরণ, আরো অনেক দিন রয়েছে যা বাংলাদেশে পালন করা হয়।
বাংলাদেশের জাতীয় দিবস গুলো কি কি
বাংলাদেশের জাতীয় দিবস গুলো হলো:
- শহীদ দিবস (২১শে ফেব্রুয়ারি) - বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়ে গেলেন যারা একটি গৌরবময় দিনে স্মরণ করা হয়।
- স্বাধীনতা দিবস (২৬শে মার্চ) - বাংলাদেশের স্বাধীনতা লড়াইয়ে দেশটি মুক্ত হয়েছিল এবং এই দিনটি স্বাধীনতা দিবস হিসাবে পালন করা হয়।
- বিজয় দিবস (১৬ই ডিসেম্বর) - বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ দিনে বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করে।
এই তিনটি দিনই বাংলাদেশের জাতীয় দিবস হিসাবে পালন করা হয়।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক মন্ডলী আশা করছি ১৪ই ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে কি দিবস এ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং এর পাশাপাশি বাংলাদেশে জাতীয় কয়েকটি দিবস সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। সুতরাং আমাদের পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে, তাহলে অবশ্যই সেটা কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। এবং এই পোস্টটি আপনারা আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যেন তারা উপকৃত হতে পারে, ধন্যবাদ।
ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url