এজমা হলে কি কি খাওয়া নিষেধ - এজমা কেন হয়
প্রিয় পাঠক বৃন্দ. এজমা কম-বেশি আমাদের সকলেরই হয়ে থাকে। এজমা হলে কি কি খাওয়া নিষেধ ? কি কি উপায় অবলম্বন করলে আমরা অ্যাজমা থেকে মুক্তি পাবো। বা এজমা কি ভালো হয়? তাই চলুন জেনে আসি অ্যাজমা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সম্পর্কে।
এজমা কেন হয়? বা এজমা থেকে মুক্তির ঘরোয়া কোন উপায় রয়েছে কি? কিংবা এজমা হলে আপনি কি কি খাবেন বা কি কি খাবেন না অর্থাৎ কি কি খাওয়া নিষেধ হবে আপনার জন্য। অর্থাৎ অ্যাজমা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় কি? এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে না টেনে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়তে থাকুন।
এজমা লক্ষণ
এজমা মূলত এমন একটি রোগ বা অসুখ, যেটার কারণে অনেক সময় মানুষ মৃত্যুর কোলেও ঢলে পড়ে যায়। এজমা মূলত বয়স দেখে হয় না এটি শিশু থেকে নিয়ে শুরু করে বড় বয়সের নারী এবং পুরুষ সকলেই এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তবে এই অ্যাজমা যদি আপনি সঠিকভাবে চিকিৎসা না করেন তাহলে এটার কারণে রোগী অনেকটা কষ্ট পেয়ে যাবে।অ্যাজমা আসলে এটি আপনি সরাসরি একবারে সারাতে পারবেন না। আসলে এজমা, কিভাবে বুঝব যে আমার এজমা হয়েছে। বা এজমা এর লক্ষণ কি কি হতে পারে যেগুলা হলে আমরা বুঝতে পারবো যে আমার এজমা হয়েছে। আমরা অনেকেই জানিনা সেগুলা।
তাই আপনি যদি এজমা এর লক্ষণ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই চলুন জেনে আসি অ্যাজ মার কি কি লক্ষণ রয়েছে যেগুলো হলে আপনি বুঝবেন যে আপনার এজমা হয়েছে চলুন জেনে আসি।
- আপনার যদি এজমা হয় তাহলে আপনার প্রচন্ড পরিমাণে কাশি হবে।
- অ্যাজমা হলে আপনার শ্বাসকষ্টের সমস্যা হবে।
- অ্যাজমা হলে শ্বাস প্রশ্বাসের সময় খুব বেশি শব্দ হবে।
- অ্যাজমার কারণে আপনার জ্বর চলে আসবে।
- অ্যাজমার কারণে এলার্জিজনিত প্রতিক্রিয়া বেড়ে যাবে
- অ্যাজমার কারণে বুকের মধ্যে প্রচন্ড ব্যথা শুরু হয়ে যাবে।
- কাশির সাথে সাথে শ্লেষ্মা হতে থাকবে।
- অ্যাজমার ফলে আপনার নাক বদ্ধ হয়ে যাবে।
- আপনার অ্যাজমা হলে বুকের মধ্যে ভার ভার ভাব অনুভব হবে।
এই সমস্যাগুলো যদি আপনার হয় তাহলে বুঝবেন, যে আপনার মধ্যে এজমা শুরু হয়ে গেছে বা এজমার লক্ষণ দেখা দিয়েছে।
এজমা কেন হয়
অ্যাজমা মূলত শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি জনিত একটি রোগ। আর এদিকে অন্যদিকে বলা যায় শ্বাসনালীর এক ধরনের অসুখ। শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যার কারণে মাঝে মধ্যে এজমা সৃষ্টি হয়। এজমা হচ্ছে মানুষের মানবদেহের এক ধরনের অসহনীয় ব্য যন্ত্রণা জনিত ব্যাধি। আর এটির মূলত সৃষ্টি হয় নানা রকমের এলার্জির সৃষ্টি কারণে।
অর্থাৎ আপনার যখন নাকের মধ্যে, ধুলোবালি কিংবা এমন কোন নোংরা জিনিস যেগুলা আমাদের নাকের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করলে আমাদের তখন হাসির শুরু হয়। এলার্জিজনিত যে সকল সমস্যা আমাদের রয়েছে অর্থাৎ যেগুলা নাকের মধ্যে গেলে আমাদের এলার্জিজনিত সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এ সকল জিনিসপত্র থেকে আমাদেরকে এড়িয়ে চলতে হবে।
যেমন পুরাতন খাতা পত্র ধুলাবালি বিছানার চাদরে ধুলা কিংবা ফাইলের মধ্যে ধুলাবালি এগুলো আমাদের সাবধানে পরিষ্কার করতে হবে। কারণ এগুলোর কারণে আমাদের নাকের মধ্যে যখন এলার্জির সৃষ্টি হয়, তখন এটি ধীরে ধীরে সর্দিতে রূপান্তর নেই। এরপরে কিছুদিন ধরে সর্দি চলার পরে হঠাৎ করে জ্বর চলে আসে।
আসলে যখন আমাদের নাকের মধ্যে থেকে হাচির ভাব হয়, তখন কিন্তু আমাদের অবশ্যই হাসি ধরে রাখা উচিত নয়। কেননা একটা হাসির মধ্যে থেকে প্রায় ৩০ কোটি জীবাণু বের হয়ে আসে। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা হাচি চেপে রাখে।
আসলে এটা ঠিক নয় কারণ অধিকাংশ সময়ই দেখা যায় হাসি চেপে রাখার কারণে অনেক সময় আমাদের বুকের মধ্যে শ্বাসকষ্টের সমস্যা শুরু হয়। এবং এরপর থেকেই দেখা যায় যে নিয়মিত হাঁপানির কিংবা অ্যাজমার সমস্যা হয়। তাহলে অবশ্যই আজ থেকে আপনার এলার্জিজনিত সমস্যা হয় এরকম বিভিন্ন রকমের যে সকল আসবাবপত্র রয়েছে এ সকল আসবাবপত্র থেকে বিরত থাকবেন।
এবং এর পাশাপাশি আপনারা অবশ্যই যখন আপনাদের হাসি আসবে তখন আপনারা হাঁচি চেপে রাখবেন না। কারণ হাসি চেপে রাখার কারণে আমাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয় এবং এর ফলে তখন আমাদের অ্যাজমার সমস্যা হয়ে থাকে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। অ্যাজমা মূলত কেন হয়ে থাকে।
এজমা থেকে মুক্তির উপায় হোমিওপ্যাথি
আমরা অ্যাজমা থেকে মুক্তির বিভিন্ন রকমের উপায় খুঁজি। কিন্তু এর মধ্যে এক রকমের উপায় হচ্ছে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা। আর জানেনই তো যে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা হচ্ছে সম্পূর্ণভাবে প্রাকৃতিক চিকিৎসা এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে না। তবে আবার অনেক সময় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় যদি আপনার সেই রোগটা না থাকে আর আপনি যদি সে রোগের ওষুধ খান তাহলে। তাই চলুন জেনে আসি অ্যাজমা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় বা অ্যাজমা থেকে মুক্তির হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সম্পর্কে।
- আপনারা যদি এজমা হয়ে থাকে তাহলে আপনি প্রত্যেকদিন কমপক্ষে নিয়মিত ভাবে ২০ থেকে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করবেন এবং ব্যায়ামের আগে নিজেকে প্রসারিত করবেন।
- খাবার খাওয়ার পরে সর্বনিম্ন দুই থেকে তিন ঘন্টা ব্যায়াম করা থেকে বিরত থাকুন।
- ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন।
- সমস্যা খুব বেশি হয়ে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই ঘর থেকে বাইরে বাহির হবেন না, ঘরের মধ্যে থাকার চেষ্টা করুন এবং সব সময় ঠান্ডা জনিত আবহাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- আপনি যদি নিয়মিত ধূমপান করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ধূমপান বন্ধ করতে হবে। কারণ আপনার যদি এজমার সমস্যা হয়ে থাকে ধুমপান করার কারণে আপনার ফুসফুসের অনেক ক্ষতি করবে এবং এর পাশাপাশি অ্যাজমার সমস্যাটাও বেড়ে যাবে।
- সবসময় চেষ্টা করবেন গলার মধ্যে শ্লেষ্মা বের করে দেওয়ার, এবং গলার মধ্যে কখনো কফ জমিয়ে রাখবেন না।
আশা করি এই সকল হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা যদি আপনারা ব্যবহার করতে পারেন, অল্প দিনেই আপনার এজমা সেরে যাবে। তাহলে আপনি অবশ্যই অ্যাজমা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় বা অ্যাজমা থেকে মুক্তির হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
এজমা থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়
আপনারা কিভাবে আপনাদের এজ মাকে ঘরোয়া পদ্ধতিতে বিদায় জানাবেন। আমরা প্রায় কমবেশি সকলেই অ্যাজমা এই সমস্যাটার সাথে পরিচিত। অনেকেই অনেক রকমের ঔষধ ব্যবহার করে থাকেন কিন্তু এজমা সারাতে পারেন না। চলুন আজকে ঘরোয়া কিছু উপায় জেনে আসি বা অ্যাজমা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সম্পর্কে। যেগুলো অবলম্বন করলে আপনি খুব সহজেই অ্যাজমা থেকে মুক্তি পাবেন।
আরো পড়ুনঃ অর্জুন গাছের উপকারিতা ও অপকারিতা
সরিষার তেল ব্যবহার করেঃ আপনার যখন অ্যাজমা কিংবা হাঁপানের সংক্রমণ যখন দেখবেন বেড়ে যাচ্ছে তখন আপনি অবশ্যই এটি সারানোর জন্য কর্পূর এবং সরিষার তেল গরম করে ব্যবহার করবেন। এবং এটি আপনি আলতো আলতো করে এটি আপনার বুকে মাসাজ করতে থাকবেন। যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার বুকের মধ্য থেকে কাজ গুলা দূর না হচ্ছে, কিংবা প্রশমিত না হচ্ছে আপনার উপসর্গ ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি মেসেজ করতেই থাকবেন। এবং সব সময় চেষ্টা করবেন শ্বাসনালির প্যাসেজ পরিষ্কার রাখার।
রসুন ব্যবহার করেঃ রসুন এমন একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা কিনা আপনার প্রাকৃতিক বিভিন্ন রকমের ঔষধ তৈরি করতে রসুন ব্যবহার হয়ে থাকে। আর রসুন হচ্ছে আপনার এজমা রোগের অন্যতম একটি চিকিৎসা। আপনার যদি প্রচন্ড পরিমাণে এজমা হয়ে থাকে তাহলে আপনারা অবশ্যই নিয়মিত রসুন খাবেন। এতে করে আপনাদের এজমা আগের থেকে অনেকটা সেরে যাবে।
ডুমুর খাওয়াঃ আপনার যদি অ্যাজমা সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত ডুমুর খেতে হবে। ডুমুর এজমা রোগ সারার একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ। এটি আপনি এভাবে খাবেন যে ডুমুর প্রত্যেক দিন রাতে ভিজিয়ে রাখবেন এবং সকালে উঠে সেটা খেয়ে নেবেন। এভাবে এক মাস খেতে থাকুন আশা করি আপনার অ্যাজমা চলে যাবে।
আদা ব্যবহার করেঃ আপনার যদি হাঁপানি বা এজমা সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে এর অন্যতম একটি ঔষধ হচ্ছে আদা। আদা এমন একটি খাবার যা কিনা আপনার শ্বাসনালীর বিভিন্ন রকমের প্রদাহকে কমিয়ে দেয়। এবং শ্বাসনালীর সংকোচন রোধে সহায়তা করে থাকে। এজন্য প্রত্যেকদিন আদার রস এবং এর সাথে মধু মিশিয়ে কিছুক্ষণ জাল দিয়ে সেটি খেয়ে নিবেন। এছাড়াও আপনি যদি কাঁচা আদা লবন দিয়ে খান তাহলে এতে করেও আপনার অনেক উপকার হবে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন ঘরোয়া উপায়ে কিভাবে আপনারা আপনাদের অ্যাজমা কে দূর করবেন। বা অ্যাজমা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় কি এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলেন।
এজমা হলে কি কি খাওয়া নিষেধ
আমাদের অনেকেরই জানা নেই যে কি কি খাবার খেলে আমাদের এজমা আগের থেকে অনেক বেশি বেড়ে যায়। অর্থাৎ আমরা না জেনে অনেক রকমের খাবার খেয়ে থাকি যেগুলোর কারণে অ্যাজমা আমাদের আগের থেকে বেশি হয়ে যায়। তাই চলুন জেনে আসি আপনারা যদি এজমা হয়ে থাকে তাহলে কি কি খাবার আপনার এড়িয়ে চলবেন বা কি কি খাবার আপনারা খাবেন না।
- আপনারা যদি এজমার সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই শুষ্ক যে ফলগুলো রয়েছে এ সকল ফল গুলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ শুকনো ফলের মধ্যে থাকে সালফাইট প্রচুর পরিমাণে। আর সালফাইট এটি আমাদের এজমার সমস্যা বাড়িয়ে তোলে।
- অ্যালকোহল জাতীয় কোন খাবার খাবেন না যদি আপনার এজমা সমস্যা সারিয়ে তুলতে চান, তাহলে অ্যালকোহল জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে, কারণ এই সকল খাবারেও অনেক পরিমাণে অনেক সময় এজমা দেখা দেয়।
- গ্যাসের সৃষ্টি করে এরকম খাবার খুব বেশি পরিমাণে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। অর্থাৎ বিন জাতীয় সবজিগুলা, এবং এর পাশাপাশি আচার এগুলো চলতে হবে আপনাকে।
- আপনার যদি এজমার সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে চা কিংবা কফি এগুলা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে কেননা এগুলোতে থাকে স্যালিসিলেটস নামক পদার্থ। এমন কি এগুলা আপনার দেহের বিভিন্ন প্রদাহ জনিত সমস্যা দেখা দেয় যেগুলোর ফলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা বেড়ে যায়।
- যাদের এজমার সমস্যা রয়েছে তারা অবশ্যই মাছের তেল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কেননা সেগুলো এজমা আক্রান্ত রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর হয়ে যায়।
- সাপ্লিমেন্ট কিংবা যেকোনো ধরনের লিকুইড জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকুন কেননা লিকুইড নাইট্রোজেন মূলত আমাদের দেহের ক্ষতি করে থাকে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন, অ্যাজমা হলে আপনারা কি কি খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
এজমা কি ছোঁয়াচে রোগ
আমরা অনেকেই জানিনা এজমা আসলে কি ধরনের রোগ এটা কি কোন সওয়াসে রোগ নাকি বংশগত রোগ? এ প্রশ্নটা আমাদের প্রায় সকলের মনে জাগে। তাই চলুন জেনে আসি অ্যাজমা মূলত কি ধরনের রোগ এ বিষয়ে। আসলে এজমা মূলত কোন ছোঁয়াচে রোগ নয়।
এটি মূলত বংশগত রোগ, অর্থাৎ পরিবারের পূর্বে যদি কারো হয়ে থাকে অ্যাজমা তাহলে এটা সন্তান-সন্ততির দেহ চলে আসে। এখন বিশ্বের মধ্যে প্রায় ১০ কোটিরও বেশি মানুষ শ্বাসনালির অ্যাজমাই আক্রান্ত হয়েছে। এদের মধ্যে আবার ৯০% এর বেশি মানুষ ভালো চিকিৎসা না পাওয়ার কারণে অনেক সময় মারাও গিয়েছে।
আরো পড়ুনঃ ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায়
তাহলে বুঝতেই পারছেন যে অ্যাজমা কি ধরনের রোগ। তাই আমাদের সকলেরই সচেতন থাকা উচিত সব সময়। কারো যদি এজমা হয়ে যায় এবং সে যদি তার সঠিক চিকিৎসা না নেয় তাহলে সে ক্ষেত্রে তার ভয়াবহ রূপ নিতে পারে,অ্যাজমা। তাই আমাদের সকলেরই সচেতন হওয়া উচিত। আশা করি মূলত জানতে পেরেছেন অ্যাজমা কি ধরনের রোগ ।
সর্বশেষ পরামর্শ
আশা করি, জানতে পেরেছেন এবং বুঝতে পেরেছেন যে, অ্যাজমা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় কি? বা এজমা কিভাবে আপনারা দূর করবেন ঘরোয়া উপায়ে বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে। কিংবা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সেবন করে। এর পাশাপাশি জানতে পেরেছেন এজমা কেন হয় এবং এটির লক্ষণ কি কি এই বিষয়ে।
সুতরাং আমাদের পোস্টটি পড়ে আশা করি আপনারা অনেক উপকৃত হয়েছেন। সাধারণ পুরো পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই কমেন্টে জানিয়ে দিবেন। এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যেন তারা উপকৃত হতে পারে, ধন্যবাদ।
ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url