কাঁচা ছোলা খেলে কি মোটা হওয়া যায় - সেদ্ধ ছোলার উপকারিতা
প্রিয় পাঠক বৃন্দ. কমবেশি আমরা সকলেই ছোলা খাই. ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা কি এ সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। বা ছোলার কোন ক্ষতিকর দিক রয়েছে কিনা, এগুলা অনেকেই জানেন না, তো চলুন জেনে আসি ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
প্রতিদিন ছোলা খেলে কি হয়? বা সকালে যদি খালি পেটে ছোলা খান তাহলে এটার কোন ক্ষতিকর দিক রয়েছে কিনা, এর পাশাপাশি খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম কি বা ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা কি? এ সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পুরো পোস্টটি পড়তে থাকুন।
প্রতিদিন ছোলা খেলে কি হয়
ছোলা মূলত এমন এক ধরনের খাদ্য যেটা খেলে কিনা এটি আপনার শরীরের রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ রাখে। এর কারন হল ছলাই থাকে খুব বেশি পরিমাণে ফলিক এসিড, যেটা থাকার কারণে এটি আমাদের শরীরের চাপ কে নিয়ন্ত্রণ রাখে। এবং এর পাশাপাশি যদি কোন ব্যক্তি প্রত্যেকদিন নিয়মিত ভাবে ছোলা খায় তাহলে ছোলা খাওয়ার ফলে তার পায়ের বিভিন্ন রক্ত চলাচল গুলো খুব দ্রুত বেড়ে যাবে।
বিভিন্ন রকমের আইসোফ্লাভোন ইস্কেমিক ইস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছে এরকম ব্যক্তিদের ক্ষমতাগুলোকে অর্থাৎ তাদের যেই কার্যক্ষমতা আছে সেই কার্যক্ষমতা গুলোকে দ্বিগুণ পর্যায়ে বাড়িয়ে তোলে। এছাড়াও সরাতে রয়েছে বিভিন্ন রকমের ক্যালরি বা ভিটামিন উপাদান, যা কিনা একটা মানুষের দেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও আমরা জানি যে ছোলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি,
যা কিনা আমাদের শরীরের শক্তি জোগাতে বিশেষ ভূমিকা রেখে থাকে। এছাড়াও করিয়ান এক গবেষণায় জানা গেছে যে তারা এই বিষয়টা প্রমাণ করে ফেলেছে যে, যে যত বেশি ফলিক এসিড জাতীয় খাবারগুলো খেতে পারবে সে তত ক্যান্সার এবং রেক্টাল ক্যান্সারের মত বড় বড় ঝুঁকি সম্পন্ন রোগ থেকে বাঁচতে পারবে। আর ফলিক এসিড জাতীয় সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ খাবার হচ্ছে ছোলা।
তাছাড়া ছোলা আমাদের শরীরের অপ্রয়োজনীয় যে সকল কোলেস্টেরল থাকে এ সকল কোলেস্টেরল গুলোকে দূর করে দেয়। এছাড়াও সোলার যে ফ্যাট রয়েছে সে ফ্যাট আমাদের পলিআনস্যাচুরেটেড রয়েছে যা কিনা আমাদের শরীরের জন্য খুব একটা ক্ষতিকর নয়। তাছাড়া ও সলাতে রয়েছে বিভিন্ন রকমের খনিজ লবণ এবং ভিটামিন যা কিনা আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য কে দূর করে দেয়।
সুতরাং আপনাকে প্রত্যেকদিন ছোলা খেতে হবে। কারণ নিয়মিতভাবে কোন ব্যক্তি যদি ছোলা খায় তাহলে তার শরীরের বিভিন্ন রকমের পরিবর্তন দেখা দিবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন সোলার উপকারিতা ও অপকারিতা এ সম্পর্কে।
সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম
আমরা সকলেই ছোলা খাই প্রায় নিয়মিত। কিন্তু অনেকেই খালি পেটে ছোলার সকালে কিভাবে খেতে হয় এই নিয়মটা জানিনা। আসলে ছোলা আমাদের জন্য খুবই উপকারী একটি খাদ্য। কিন্তু এটি যদি প্রত্যেকদিন সকালে খাওয়া যায় খালি পেটে তাহলে এটি আমাদের জন্য আরো বেশি স্বাস্থ্যকরী হবে। তো চলুন জেনে আসি সকালে খালি পেটে আপনি কোন নিয়মে কিভাবে ছোলা খাবেন এই বিষয়ে।
আপনি যদি খালি পেটে সকালে ছোলা খাওয়ার ইচ্ছা করেন তাহলে আপনাকে আগের দিন রাতে এক মুঠো কিংবা দুই মুঠো ছোলা অর্থাৎ ৩০ থেকে ৪০ গ্রাম খোলা ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে এটি ভিজিয়ে রাখুন। এবং সেই ছোলা দেখবেন যে সকালে ভালোভাবে নরম হয়েছে কিনা, যদি ভালোভাবে নরম হয়ে থাকে এরপর সেটি আপনি এক মুঠো করে নিন এবং খালি পেটে সেটি খেয়ে ফেলুন।
তবে আবার খেয়াল রাখবেন যেন ছোলাটি খুব বেশি নরম হয়ে না যায়। কেননা খুব বেশি নরম যদি হয়ে যায় ছোলা তাহলে এটি আপনার ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এই নিয়মে যদি আপনি ছোলা খান তাহলে এটি আপনার শরীরের জন্য খুব বেশি কার্যকরী হবে। তাছাড়া প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কোন ব্যক্তি যদি ছোলা খায় তাহলে তার স্বাস্থ্যের সামগ্রিক একটি উন্নতি ঘটবে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা বা সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম কি কি এ সম্পর্কে।
ছোলার ক্ষতিকর দিক
ছোলা এমন এক ধরনের খাদ্য যেটা কিনা আপনার শরীরের জন্য খুবই উপকারী। তবে প্রত্যেকটা জিনিসেরই একটি লিমিটেশন আছে, যদি আপনি যেকোন খাদ্য লিমিটেশনের বাহিরে খেয়ে ফেলেন তাহলে সেটি আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকর অবশ্যই হবে।
এরকমভাবে সলাও এক ধরনের খাদ্য যে ঠিক কিনা আপনি যদি খুব বেশি পরিমাণে লিমিটেশনের বাইরে চলে যান খেতে খেতে তাহলে সেটা আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকর হবে। চলুন জেনে আসি ছোলা খেলে আপনার শরীরের কি কি ক্ষতি হতে পারে বা কি কি পরিবর্তন হতে পারে।
- আপনি যদি অধিক পরিমাণে ছোলা খেয়ে থাকেন তাহলে এটি আপনার হজম শক্তির ঘাটটি খুব বেশি তৈরি করবে। এজন্য আপনাকে সব সময় খোলা পর্যাপ্ত পরিমাণে নিয়ম করে খেতে হবে।
- অধিক পরিমাণে ছোলা খেলে এটি আপনার কিডনির কিছু কিছু সমস্যা তৈরি হতে পারে।
- ছোলা মাপের বাহিরে খেলে অর্থাৎ লিমিটেশনের বাইরে যদি চলে যায় আপনার খাওয়া তাহলে এটি আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে পারে।
- অধিক পরিমাণে ছোলা খেলে এটি আপনার শরীরের মধ্যে গ্যাসের সৃষ্টি হতে পারে।
- এছাড়াও যদি আপনি ছোলা পরিমাণের বাইরে খান তাহলে এটি আপনার অনেক সময় পাতলা পায়খানা সমস্যা হতে পারে।
- অনেক সময় অধিক পরিমাণ ছোলা খাওয়ার ফলে এটি আমাদের বমি বমি ভাব তৈরি করতে পারে হলে আমাদের খাবারের রুচি হারিয়ে যেতে পারে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন ছোলার কিছু ক্ষতিকর দিক। যেগুলা যদি আপনি পরিমাণ করে না খান লিমিটেশনের বাইরে চলে যায় আপনার খাওয়া তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার এই সকল সমস্যাগুলো হতে পারে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন, ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা বা চলার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে।
সেদ্ধ ছোলার উপকারিতা
ছোলা আসলে মূলত এমন এক ধরনের খাবার এটি আপনি কাঁচাও খেতে পারেন শুকনাও খেতে পারেন। আবার এটি আপনি সেদ্ধ করে অর্থাৎ রান্না করেও খেতে পারেন। সব রকম ভাবে খেলেই এটা আপনার শরীরের জন্য খুবই বেশি উপকারী হবে।
তো অনেকেই বলে যে ছোলা সিদ্ধ করে খেলে তার পুষ্টি থাকে না, আসলে এই ধারণাটা ভুল সেদ্ধ ছোলার মধ্যেও অনেক পুষ্টি থাকে। অর্থাৎ বলতে গেলে ছোলার মধ্যে প্রোটিনের কোন অভাব নেই, এটি আপনি যেভাবে খান না কেন এটা আপনার শরীরের জন্য স্বাস্থ্য করি হবে। চলুন নিম্নে জেনে আসি সেদ্ধ চলা খাওয়ার কি কি উপকারিতা রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ মধুর উপকারিতা ও ব্যবহার
ওজন কমাতে ছোলাঃ আমরা জানি যে ছোলা ক্ষুদা নিয়ন্ত্রণ জাতীয় এক ধরনের খাবার। এতে যদিও পুষ্টির উপাদানের মাত্রা খুব বেশি তবে আপনি কি জানেন এর মধ্যে তুলনামূলকভাবে ক্যালরির পরিমাণ কম থাকে? হয়তোবা জানেন না। আসলে হ্যাঁ অবশ্যই ছোলার মধ্যে প্রোটিন ভিটামিন এগুলা বেশি থাকে কিন্তু ছোলার মধ্যে তুলনামূলকভাবে ভিটামিন প্রোটিনের তুলনায় ক্যালোরি পরিমাণ কম থাকে। সুতরাং আপনি যদি নিয়মিত চলা খান তাহলে এটি আপনার ওজনকে সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখবে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ছোলাঃ আমরা জানি যে বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের খাবারের বাধ্যবাধকতা অনেক সময় বেশি থাকে। অর্থাৎ তাদের ডায়েটে শর্করার উপস্থিতি যত কম থাকে ততই ভালো। এক্ষেত্রে যদি আপনার ডায়াবেটিস হয়ে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই ছোলা খেতে পারেন। কারণ সোলার মধ্যে রয়েছে কার্বোহাইডেট গ্লাইসামিক ইনডেক্স। তবে এটি অনেক মাত্রায় কম পরিমাণে থাকে, যার ফলে আপনার রক্তের সুগারের মাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা কমে যায়। এজন্য যাদের ডায়াবেটিস তাদের শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকা চাই। এজন্য অবশ্যই তাদের ভিটামিন ম্যাগনেসিয়াম, এ সকল জাতীয় উপাদান খাওয়া দরকার। আরে এই সকল ভিটামিন জাতীয় উপাদান গুলা থাকেই ছোলার মধ্যে।
হজম বাড়াতে ছোলাঃ আপনারা জানেন কি যে ছোলার মধ্যে রয়েছে ফাইবার যা কিনা আমাদের হজম প্রক্রিয়াকে বাড়াতে খুব বেশি সাহায্য করে। অর্থাৎ আপনি যখন ছোলা ভিজিয়ে রাখেন তখন এটি দ্রুত হবে পানির সাথে মিশে নরম করে দেয়। আর আপনি যখন এই ছোলা খাবেন তখন এটি আপনার শরীরের সকল ব্যাকটেরিয়া জীবাণু থাকে এগুলা দূর করে দেয়, আর এজন্য ছোলা খাওয়ার ফলে এটি আপনার শরীরের হজম প্রক্রিয়া বাড়িয়ে দেয়। এমন কি যদি আপনি নিয়মিত ছোলা খান, তাহলে এটি আপনার ক্যান্সার আলসার এবং কোষ্ঠকাঠিন্য জাতীয় সকল রোগ থেকে মুক্তি দিবে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ছোলাঃ ছোলার মধ্যে রয়েছে আয়রনের অধিক পরিমাণ আধিক্য। যার ফলে এটি আমাদের দেহের রক্তের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। তাছারা ছোলার মধ্যে রয়েছে ফলিক অ্যাসিড যা কিনা অল্প বয়সে মেয়েদের শরীরের হাইপারটেশন এর প্রবণতাকে কমিয়ে দেয়। এবং সেই সাথে এটি আমাদের শরীরের রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। এজন্য আমাদের প্রত্যেকদিন নিয়মিত হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে সেদ্ধ ছোলা খাওয়া উচিত।
ক্যান্সার প্রতিরোধে ছোলাঃ আপনি যদি প্রত্যেকদিন পরিমাণ মতো সেদ্ধ ছোলা খান এটি আপনার শরীরে ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধ করবে। অর্থাৎ এটি আপনার শরীরের কোলনের কমিয়ে দিবে এবং এর সাথে কোলন জাতীয় ক্যান্সার রয়েছে ক্যান্সারকে দূর করে দিবে। কারণ কারণ ছোলাতে রয়েছে এক ধরনের সেফনির নামক উদ্ভিজ্জ উপাদান বা যৌগ যা কিনা ক্যান্সারের বিকাশ ঘটতে বাধা দেয়। এছাড়াও সেদ্ধ ছোলা খেলে এটি আপনার শরীরে টিউমারকে দূর করে দেয়।
আশা করি জানতে পেরেছেন ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা বা সিদ্ধ ছোলা খেলে কি কি উপকারিতা হয়।
কাঁচা ছোলার উপকারিতা
আমরা উপরে বিশেষ করে জানলাম যে সোলার আসলে কি কি গুনাগুন রয়েছে। বা ছোলা খেলে আপনার কি কি উপকারিতা হতে পারে। তো আমরা আসলে ছোলা অনেকেই অনেক রকম ভাবে খেয়ে থাকি কেউ সিদ্ধ করে কেউ কাঁচা, কেউ শুকনা। অনেকেই অনেক রকম ভাবে আমরা ছোলা খেয়ে থাকি। আসলে আপনি যেভাবে খান না কেন সেভাবেই আপনার জন্য স্বাস্থ্যকরী একটি খাবার হবে।
আরো পড়ুনঃ বাদামের উপকারিতা ও অপকারিতা
এরপরও যদি আপনি কাঁচা ছোলা খান এতে করে আপনার উপকারিতা বেশি হতে পারে। শোলাতে রয়েছে অধিক পরিমাণে ফলিক এসিড যা কিনা আমাদের রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করতে অধিক ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া কোন ব্যক্তি প্রত্যেক দিন কাঁচা ছোলা খায় তাহলে তার পায়ের আর টারিতে রক্ত চলাচলের মাত্রা বেড়ে যাবে। ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা বা ছোলার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন রকমের উপকারিতা চলুন নিম্নে জেনে আসি।
- আপনি যদি নিয়মিত কাঁচা ছোলা খান এতে করে গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স এর পরিমাণ অনেকটা কম থাকায় এটি আপনার শরীরের মধ্যে তার যত রকমের অস্থিরতা আছে সকল অস্থিরতাকে দূর করে দিবে।
- আপনি যদি নিয়মিত কাঁচা ছোলা খান এতে করে আপনার ক্ষুধা মন্দ অভাব দূর হয়ে যাবে
- কাঁচা ছোলাতে রয়েছে অধিক পরিমাণে ভিটামিন বি। যা কিনা আপনার শরীরের ভিটামিন বি এর পরিমাণ বাড়িয়ে দিবে।
- নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে এটি আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে দিবে।
- আপনি যদি এ নিয়মিত কাঁচা ছোলা খান এবং সেটি যদি ভেজান হয় তাহলে এটি আপনার জন্য আরো বেশি উপকারিতা হবে।
- কাঁচা ছোলার মধ্যে রয়েছে আমিষ যা কিনা আপনার শরীরের শক্তিকে আরো বেশি বৃদ্ধি করে দিবে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা, অর্থাৎ কাঁচা ছোলার কি কেউ উপকারিতা রয়েছে। বা কাঁচা ছোলা খেলে আপনার কি কি উপকারিতা হতে পারে এই সম্পর্কে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, আশা করি বুঝতে পেরেছেন ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। এবং আপনি সকালে খালি পেটে ছোলা খেলে কি কি উপকারিতা লাভ করতে পারবেন। এবং চলার মধ্যে কি কি গুনাগুন রয়েছে, বা কাঁচা ছোলার মধ্যে কি কি গুনাগুন রয়েছে কাঁচা ছোলা খেলে কি কি উপকারিতা আপনার হবে। এবং কি কি নিয়মে আপনি ছোলা খাবেন।
পুরো পোস্টটি পড়ে ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে পুরোপুরি জানতে পেরেছেন। সুতরাং আমাদের পুরো পোস্টে যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে অবশ্যই কমেন্টে জানিয়ে দিবেন। এবং এর পাশাপাশি আপনারা আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যেন তারাও ছোলার উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারে। ধন্যবাদ
ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url