ইলিশ মাছের বৈশিষ্ট্য - ইলিশ মাছে কি কোলেস্টেরল আছে
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, আজকের আলোচনা করব ইলিশ মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে। আমরা শুধু ইলিশ মাছ মজা করে খাই কিন্তু জানিনা এর কি বৈশিষ্ট্য বা এটা খেলে কি হয়। কিংবা এটা খেলে আমাদের কি কি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়। তো ইলিশ মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে চলুন জেনে আসি।
ইলিশ মাছের বৈশিষ্ট্য কি ইলিশ মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা কি রয়েছে এবং এর পাশাপাশি ইলিশ মাছ খেলে কি হয় এবং ইলিশ মাছ কোন রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে থাকে। এ সকল বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে সম্পূর্ণ পোস্টটি না টেনে পড়তে থাকুন।
ইলিশ মাছের বৈশিষ্ট্য
ইলিশ মাছের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বলতে গেলে ইলিশ মাছ হচ্ছে বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম এক ধরনের জাতীয় মাছ। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মাছগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের জাতীয়তা মাছ হল ইলিশ মাছ। যে মাসের নামটা পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে আছে।
ইলিশ মাছ এটি এমন একটি মাছ প্রত্যেকটা ১০০ গ্রাম ইলিশ মাছের মধ্যে রয়েছে ১০২০ কিলো জুল শক্তি। এবং এতে থাকে ১৮ থেকে ২৪ গ্রাম পর্যন্ত পরিমাণ চর্বি এবং ২২ থেকে ২৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি। এর পাশাপাশি রয়েছে ১৪.৪ গ্রাম প্রোটিন। এবং রয়েছে আইরন ২.৪ মিলিগ্রাম।
আরো পড়ুনঃ হাঁসের মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতা
তাছাড়াও সামগ্রিক ফ্যাটি এসিডের পরিমাণ রয়েছে ১০.৮৩ শতাংশ। এছাড়াও ওয়ার্ল্ড ফিশের হিসাব অনুপাতে ওমেগা থ্রি পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে ধরতে গেলে স্যামন মাছ এর পরই রয়েছে ইলিশ মাছের স্থান। তাহলে আশা করি বুঝতে পেরেছেন ইলিশ মাছের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে। এবার চলুন নিচে জেনে আসি ইলিশ মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এবং এর পাশাপাশি ইলিশ মাছ খেলে কি হয় এ সম্পর্কে।
ইলিশ মাছের অপকারিতা
ইলিশ মাছের অপকারিতা কি? এটা আমরা অনেকেই জানিনা। আসলে ইলিশ মাছ হচ্ছে খুবই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এক ধরনের খাবার। কিন্তু আসলে ওই যে কথায় আছে প্রত্যেকটা জিনিসের যেরকম ভাবে সঠিক দিক রয়েছে ভালো দিক রয়েছে তেমনি ভাবে তার একটি না একটি খারাপ দিক বা অপকারিতা থাকবেই।
সুতরাং আপনার স্বাস্থ্যের সাথে যে জিনিসটা যে খাদ্যটা ম্যাচ করবে আপনি সেটাই খাবেন এর বাহিরে আপনার শরীরের সাথে যে জিনিসটা ম্যাচ করবে না যে খাবারটা আপনার শরীরের সাথে ম্যাচ করবে না সেই খাবারটা খাবেন না। যেমন ধরুন ইলিশ মাছের কথাই বলতে গেলে, যাদের এলার্জি কিংবা অ্যাজমা এর পাশাপাশি হাঁপানির সমস্যা যাদের রয়েছে,
তাদের অবশ্যই ইলিশ মাছ থেকে বিরত থাকতে হবে। কেননা ইলিশ মাছ খাওয়ার ফলে ব্যক্তির এলার্জি এবং এজমা সমস্যাটা অনেকটা বেড়ে যেতে পারে। এমনকি যাদের খুব বেশি চুলকানি হয়ে যায় একটু এলার্জি জাতীয় কোন কিছু খেলেই। তাদেরকে অবশ্যই ইলিশ মাছ থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ ইলিশ মাছ এমন একটি মাছ আপনাদের যদি এলার্জি কিংবা চুলকানি হয়ে থাকে,
তাহলে অবশ্যই আপনাকে এটি থেকে বিরত থাকতে হবে কেননা এটি খাওয়ার সাথে সাথে একশন শুরু হয়ে যাবে। এছাড়া যাদের এলার্জির সমস্যা নেই তারা অবশ্যই প্রত্যেকদিনের খাদ্য তালিকায় অন্তত ইলিশ মাছটা রাখার চেষ্টা করবেন। কেননা ইলিশ মাছের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম এবং খনিজ লবণ।
যা কিনা আপনার শরীরের শারীরিক বৃদ্ধি, এবং শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে ইলিশ মাছ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। অতএব যাদের কোন এলার্জি কিংবা গ্যাসের প্রবলেম হয় না তারা অবশ্যই ইলিশ মাছ খাবেন। তবে প্রত্যেকটা খাদ্যই একটি নিয়মের মধ্যে খাওয়া উচিত।
অর্থাৎ আপনার যতটুকু প্রয়োজন হবে ততটুকুই খাবেন এর বেশি যদি খেতে যান তাহলে সেটি যে কোন খাবারই হোক না কেন আপনার স্বাস্থ্যের জন্য সেটি ক্ষতি কর হবে। আশা করি জানতে পেরেছেন যে ইলিশ মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা কি, বা ইলিশ মাছের অপকারিতা কি এ সম্পর্কে।
ইলিশ মাছ খেলে কি হয়
ইলিশ মাছ, বাংলাদেশ সেরা খাবার এবং বাঙালির তুলনাহীন ভালবাসার একটি মাছ। এই ইলিশ মাছ বর্ষাকালে ভেজে ভর্তা করে, সরষে ইলিশ, ভাপা ইলিশ, দই ইলিশ, পান্তা ইলিশ, ইলিশের ডিম ছাড়া যেন বাঙালির মুখে তৃপ্তি আসতে চায় না। ইলিশ মাছ যেমনি ভাবে খেতে অর্থাৎ স্বাদে অতুলনীয়।
তেমনিভাবে ইলিশ মাছ দেখতে অর্থাৎ রূপের দিক দিয়েও খুবই সৌন্দর্য পূর্ণভরপুর।প্রতি প্রত্যেক ১০০ গ্রাম ইলিশ মাছের মধ্যে রয়েছে ২৫ গ্রাম এর বেশি প্রোটিন এবং ২০০ থেকে ২০৪ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং এর পাশাপাশি ২৭ থেকে ৩০ মিলিগ্রাম করে ভিটামিন সি এবং ৩.৩৯ গ্রাম করে শর্করা। তাছাড়া খনিজ লবন রয়েছে ১৯.৪গ্রাম।
এবং এর পাশাপাশি চর্বির পরিমাণও রয়েছে চার গ্রাম করে। তাছাড়া এর মধ্যে রয়েছে অর্থাৎ ইলিশ মাছের মধ্যে রয়েছে প্রচুর উচ্চ পরিমাণের ভিটামিন যেগুলা, নাইসিন ট্রেপ্টফ্যান, ভিটামিন বি১২, সোডিয়াম এবং রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য মিনারেলস। ইলিশ মাছ খেলে আমাদের কি কি হয় এ সম্পর্কে।
- ইলিশ মাছের মধ্যে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড, যার কারণে আমাদের শরীরের রক্ত সঞ্চালন অনেকটা বৃদ্ধি পায়। এবং এতে করে আমাদের হার্ট অ্যাটাক এর ঝুঁকিটাও কমে যায় এবং এর পাশাপাশি স্ট্রোকের ঝুঁকিটাও অনেকটা কমে যায়।
- ইলিশ মাছের মধ্যে থাকা-মেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অস্টিও আর্থ্রাইটিস খুব বেশি পরিমাণে ভালো কাজ করে থাকে। যার কারণে এটি আমাদের শরীরের চর্বির সংক্রান্ত সকল বিষয়কে নিয়ন্ত্রণে রাখে।
- ইলিশ মাছের মধ্যে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ৪০ এর উপরে যেসব ব্যক্তিদের দৃষ্টিশক্তি দুর্বল এই সকল ব্যক্তিদের দৃষ্টিশক্তিকে সারিয়ে তোলে। এবং এর পাশাপাশি ইলিশ মাছ রয়েছে ভিটামিন 'এ, যা কিনা আমাদের রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
- ইলিশ মাছের মধ্যে রয়েছে এল আরজিনিন নামক এক ধরনের অ্যামাইনো এসিড। যা কিনা আমাদের মাংসপেশী এবং টিস্যু তৈরি করতে সাহায্য করে থাকে।
- ইলিশ মাছের মধ্যে যে পরিমাণ প্রোটিন থাকে সেটি পুরোটাই কলেজেন সমৃদ্ধ। আর কলেজেন হলো এক ধরনের অগ্রগনীয় প্রোটিন যা কিনা আমাদের কোষের যোগাযোগ শক্তিকে আগের থেকে অনেকটা বাড়িয়ে তুলে এবং কোষের যত সার্বিক কার্যকারিত হয়েছে এগুলোকে বৃদ্ধি করে তোলে।
- ইলিশ মাছের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, যা কিনা আমাদের ত্বককে সুন্দর রাখে সতেজ রাখে। এবং এর পাশাপাশি তারুণ্য ধরে রাখতে সহায়তা করে থাকে।
আশা করি জানতে পেরেছেন ইলিশ মাছ খেলে কি হয় বা ইলিশ মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা কি এর সম্পর্কে।
ইলিশ মাছ কোন রোগ প্রতিরোধ করে
আমরা অনেকেই ইলিশ মাছ খায় কিন্তু জানি না ইলিশ মাছ আসলে আমাদের কি কি উপকারে আসে, বা ইলিশ মাছ আমাদের কোন রোগকে প্রতিরোধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। আসলে ইলিশ মাছের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড।
যা কিনা আমাদের শরীরের বিভিন্ন প্রকারের উপকারিতা করে থাকে যার মধ্যে বেশি গঠন টিস্যু তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এবং এর পাশাপাশি ইলিশ মাছের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি, যেই দুইটা ভিটামিন কিনা আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকমের উপকারিতা করে থাকে। এছাড়াও ইলিশ মাছ আমাদের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে। চলুন জেনে আসি ইলিশ মাছ কোন কোন রোগ প্রতিরোধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
- ইলিশ মাছের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, ডি, এবং এর পাশাপাশি ভিটামিন ই যেগুলোর মধ্যে সবগুলো আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে।
- ইলিশ মাছের মধ্যে থাকা ভিটামিন এ, যেটা কিনা আমাদের শরীরের এক ধরনের, বড় ধরনের রোগ রাতকানা রোগ, এটি প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে থাকে।
- ইলিশ মাছের মধ্যে থাকা ভিটামিন ডি, এটি শিশুদের রিকেটস নামে এক ধরনের রোগ রয়েছে, এই রোগটি থেকে রক্ষা করে থাকে। তাই বোঝা যাচ্ছে ইলিশ মাছ শিশুদের জন্য খুবই উপকারী।
- ইলিশ মাছের মধ্যে রয়েছে ইপিএ এবং ডিএইচ এ নামক এক ধরনের ওমেগা থ্রী ফেটে এসিড। যা কিনা আমাদের শরীরের রক্তের সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
আশা করি জানতে পেরেছেন ইলিশ মাছ কোন কোন রোগ প্রতিরোধ করতে আমাদের কে সাহায্য করে থাকে।
ইলিশ মাছের তেলের উপকারিতা
ইলিশ মাছ শুধু খেতেই সুন্দর নয় এটি রূপের দিক দিয়ে ও অনেকটা সুন্দর। তোমরা জানি না যে ইলিশ মাছের যে তেল রয়েছে, এই তেলের কি কোন উপকারিতা হয়েছে? হ্যাঁ অবশ্যই ইলিশ মাছ এর যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি ইলিশ মাছের তেল ও আমাদের শরীরের জন্য।
আমরা জানি যে ইলিশ মাছের মধ্যে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যেগুলা কিনা আমাদের শরীরের হার্ট রোগের জন্য। অর্থাৎ হার্টের ট্রাই গ্লিসারাইডের পরিমাণ এবং এর পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপের পরিমাণ কেউ অনেকটা কমিয়ে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
এবং ইলিশ মাছের তেলের মধ্যে থাকা যে ভিটামিন রয়েছে এটি আমাদের মস্তিষ্কের কার্য শক্তিকে আগের থেকে অনেকটা বাড়িয়ে তোলে এবং এটি আমাদের ইনসুলিন অর্থাৎ রক্তের ইনসুলিনের মাত্রা কে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়াও ইলিশ মাছের মধ্যে ভিটামিন এ এবং ওমেগা ৩ এসিড রয়েছে এটি আমাদের চোখের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ইলিশ মাছে কি কোলেস্টেরল আছে
বাঙালির মাছ প্রেমই হলো ইলিশ মাছ। যা কিনা অকৃত্রিম এবং চিরন্তন বলা চলে। এই ইলিশ মাছ এখন আপনি যেইভাবে খান না কেন ভেজে খান কিংবা শুধু রান্না করে খান এটা আপনার শরীরের জন্য এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের মধ্যে অনেকেই জানিনা যে ইলিশ মাছে কি কোলেস্টেরল আছে? হ্যাঁ অবশ্যই ইলিশ মাছের মধ্যে কোলেস্টেরল আছে।
যা কিনা বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী এটা কিন্তু, ডায়াবেটিস রোগীরা খুব বেশি পরিমাণে ইলিশ মাছ খেতে পারবেন না। কেননা বেশি পরিমাণ ইলিশ মাছ খেলে এটির মধ্যে অধিক পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকার কারণে এটি আমাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা এবং গায়ের মধ্যে শরীরের মধ্যে অনেক সময় চুলকানি এবং এর পাশাপাশি পেটের মধ্যে করা,
এবং জ্বালাপোড়া ভাবো সৃষ্টি হতে থাকে। সুতরাং যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকবে তারা অবশ্যই ইলিশ মাছ থেকে বিরত থাকতে হবে। তাছাড়া আপনি কি জানেন যে অন্যান্য মাছ যে সকল মাছ রয়েছে এ সকল মাছগুলোর চাইতে ইলিশ মাছের মধ্যে তুলনামূলকভাবে কোলেস্টেরলের পরিমাণ অনেকটা বেশি থাকে।
আরো পড়ুনঃ মুরগির বিরিয়ানি রেসিপি উপকরণ
এজন্য যাদের হাই কোলেস্টেরল রয়েছে অর্থাৎ হাই কোলেস্টেরল এর রোগীরা আপনাদেরকে বলছি অবশ্যই ইলিশ মাছ থেকে আপনাদেরকে বিরত থাকতে হবে। কেননা এটি খুব বেশি পরিমাণে খেলে এটি আপনার ডায়াবেটিসের মাত্রা অনেকটা বাড়িয়ে তুলতে পারে। এজন্য খুব জোর হলে মাসে ১০০ থেকে ২০০ গ্রাম করে ইলিশ মাছ আপনি খেতে পারেন।
আশা করি জানতে পেরেছেন যে ইলিশ মাছের মধ্যে কোলেস্টেরল আছে কিনা এ সম্পর্কে, বা ইলিশ মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা কি। তো ইলিশ মাছের মধ্যে অবশ্যই কোলেস্টেরল আছে। এবং এটি মাত্রা অন্যান্য মাছের চাইতে অনেকটা বেশি।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক মন্ডলী, আশা করি জানতে পেরেছেন যে ইলিশ মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা কি এ সম্পর্কে। এবং এর পাশাপাশি জানতে পেরেছেন যে ইলিশ মাছের মধ্যে কি কোন কোলেস্টেরল আছে বা ইলিশ মাছের তেল খেলে কি কোন উপকারিতা আছে এবং আরো জানতে পেরেছেন যে ইলিশ মাছ কি আমাদের কোন কোন রোগের প্রতিরোধ করে। অর্থাৎ আমাদের মেইন বিষয়টি ছিল ইলিশ মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
তো আমাদের পুরো পোস্টটি আপনাদের কাছে যদি ভালো লেগে থাকে, অর্থাৎ যদি আপনারা আমাদের পোস্টটি পড়ে উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানিয়ে দিবেন। এবং এরকম স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট খাদ্য সংশ্লিষ্ট আরো অনেক তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব। সকলেই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আপনাদের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি, আল্লাহ হাফেজ।
ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url