শ্বাসকষ্ট হলে কোন ডাক্তার দেখাতে হবে জেনে নিন
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, আজকে জানবো শ্বাসকষ্ট হলে কোন ডাক্তার দেখাতে হবে। আমরা অনেকেই জানিনা শ্বাসকষ্ট যদি হয় তাহলে এ থেকে আমাদের কি কি করণীয়, বা কাশি ও শ্বাসকষ্ট হলে কোন ডাক্তার দেখাতে হবে। তাই চলুন নিম্নে বিস্তারিত জেনে আসি।
আপনার যদি হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হয় তাহলে আপনার কি কি করনীয়? বা শ্বাসকষ্ট হলে আপনি কি কি খেতে পারবেন না বা শ্বাসকষ্ট হলে কি ঔষধ খেতে হবে। এবং শ্বাসকষ্ট যদি হয় তাহলে থেকে আপনি খুব সহজে কিভাবে মুক্তি পাবেন। বিস্তারিত জানতে নিম্নে পোস্টটি পড়তে থাকুন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ শ্বাসকষ্ট হলে কি ঔষধ খেতে হবে
- ভূমিকা
- হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে করণীয়
- শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তির উপায়
- শ্বাসকষ্টের ঔষধ এর নাম
- শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না
- শ্বাসকষ্ট হলে কোন ডাক্তার দেখাতে হবে
- সর্বশেষ পরামর্শ
ভূমিকা
শ্বাসকষ্ট আসলে এমন এক ধরনের সমস্যা যা কিনা আমাদের প্রায় কমবেশি সকলেই এটা হয়ে থাকে। এটি মূলত আমাদের শরীরের শারীরিক অবস্থান বা একজন মানুষ যদি মনে করে সে কোন জায়গায় যথেষ্ট ভালোভাবে আরামদায়কভাবে শ্বাস নিতে পারছে না তখন ওই ব্যক্তির শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দেয়।
আরো পড়ুনঃ পানি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
যাকে কিনা চিকিৎসা বিজ্ঞানে বলা হয়েছে ইংরেজিতে, ( Dyspnoea )। সুতরাং আমরা কমবেশি সকলেই শ্বাসকষ্ট এই অসুখটার সাথে পরিচিত। আমরা অনেকেই জানিনা যদি শ্বাসকষ্ট হয় তাহলে থেকে কিভাবে মুক্তি পাবো? বা যদি কারো শ্বাসকষ্ট হয় তাহলে তাকে কি কি ঔষধ সেবন করালে ওই ব্যক্তি খুব দ্রুতই শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পেতে পারবে।
যদি আপনি জানতে চান কাশি কিংবা শ্বাসকষ্ট যদি হয় তাহলে আপনার কি কি করনীয়। বা শ্বাসকষ্ট হলে কি ওষুধ খেতে হবে। এ সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আপনি অবশ্যই সঠিক জায়গাতেই এসেছেন। চলুন নিম্নে আমরা জানবো শ্বাসকষ্ট হলে আপনার কি কি করনীয় এবং এ থেকে কিভাবে মুক্তি পাবেন বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হবে।
হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে করণীয়
শ্বাসকষ্ট এমন একটি সমস্যা করো না কিংবা হাঁপানি ছাড়াও রোগী বিভিন্ন সমাজ শ্বাসকষ্টের কারণে অনেকটা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। আবার অনেকেই রয়েছে শ্বাসকষ্ট হলে অনেকটা ভয় পেয়ে থাকেন। শ্বাসকষ্ট হলে কিংবা হঠাৎ করে যদি আপনার শ্বাসের সমস্যা হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই আপনি কখনো ভয় পাবেন না।
আপনার যখন এরকম কোন সমস্যা হবে তখন আপনি অবশ্যই বক্ষব্যাধি হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদেরকে দেখাবেন। যেমন শ্বাসকষ্ট বিশেষজ্ঞ ডা. আরেফিন খান বলেন, শ্বাসকষ্ট মূলত অনেক সময় ঠান্ডা কিংবা কাশির মাধ্যমে হয়ে থাকে। আবার এটি অনেক সময় মূলত ফুসফুসের সংক্রমণ হলেও শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয়ে থাকে।
তো তিনি বলেন আপনার যখন শ্বাসকষ্টের সমস্যা হবে তখন আপনি চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনি বাসাতেই আপনার এই সমস্যাগুলোর সমাধান করবেন। যখন চেষ্টার পরেও যদি না হয় তখন আপনি অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। কিন্তু তার পূর্বে আপনার যদি ভাষাতে হঠাৎ করে শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয় তাহলে আপনি নিম্নের কাজগুলো করবেন।
- শ্বাসকষ্ট হলে আপনি অবশ্যই আপনার বালিশ মাথার নিচের দিক দিয়ে উঁচু করে যেকোনো একটি কাত হয়ে শুয়ে থাকবেন। আর তখন ধীরে ধীরে আপনার হাঁটু ভাঁজ করবেন এবং সাট করবেন। এতে করে আপনি অনেকটা আরাম পাবেন।
- আপনার যখন শ্বাসকষ্ট হবে তখন আপনি অবশ্যই শেয়ারে বসবেন এবং বসে টেবিলের ওপর বালিশ রাখবেন , এবং তার ওপর মাথা নিচু করে শুইবেন। তাছাড়া চেয়ারে বসে একটু সময় ঝুকে বসে থাকবেন।
- ঠিক একইভাবে সামনে একটি শেয়ার রেখে তার ওপর ভর দিয়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকবেন।
- এরপরে আপনি যদি পারেন দেয়ালের সাথে হেলান দিবেন। পা দেওয়ার পরে আপনার পা শার্ট করে একটু দূরে রাখবেন। শ্বাসকষ্ট সময় যদি আপনি এ সকল কর্মকান্ড করেন তাহলে আপনি অবশ্যই অনেকটা আরাম পাবেন।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন হঠাৎ করে শ্বাসকষ্ট হলে কি কি করনীয় এবং কি কি করলে আপনি আরাম পাবেন।
শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তির উপায়
শ্বাসকষ্ট এটি মূলত সর্দি কাশি কিংবা অনেক সময় ঠান্ডা জনিত কারণে এটি হয়ে থাকে। তাছাড়া আরও বিভিন্ন কারণে এলার্জিজনিত কারণেও শ্বাসকষ্টের সমস্যা হতে পারে। তাছাড়া সর্দি কাশি ব্রঙ্কাইটিস নিমনিয়া হৃদরোগের কারণ এমনকি গ্যাস বা বদহজমের সমস্যা, এর পাশাপাশি এলার্জি হাঁপানি কিংবা রক্তস্বল্পতা ও অতিরিক্ত মানসিক চাপ,
কিংবা টেনশনের মধ্যে থাকলেও শ্বাসকষ্টের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে এটি বেশিরভাগ সময়ই ফুসফুস জনিত সমস্যার কারণেই হয়ে থাকে। এছাড়াও যদি আপনার অভ্যন্তরীণ কোন স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে তাহলে এ কারণেও শ্বাসকষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আবার অনেক সময় নাকের মধ্যে ধুলাবালি,
কিংবা অন্যান্য কোন কিছু ঢুকলে হাচির মাধ্যমে এটি আমাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয়। আমরা অনেকেই শ্বাসকষ্ট হলে চিকিৎসকের কাছে দৌড়ায়। আসলে আপনার যখন শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয় আপনি এটি ঘরোয়া উপায়েও মুক্তি লাভ করতে পারবেন। তাই চলুন নিম্নচেনা শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তির কিছু উপায় সম্পর্কে।
- আপনারা যদি শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয় সর্বপ্রথমে আপনাকে একটুখানি ঝুঁকে বসে থাকতে হবে। কারণ এটা যদি করেন এটার কারণে আপনার শরীর অনেকটা রিলাক্স লাভ করে এবং এর পাশাপাশি আপনি শ্বাস প্রশ্বাস নিতে অনেকটা সুবিধা বোধ করেন। আর আপনি যখন এভাবে ঝুঁকে বসবেন, এর ফলে আপনার ফুসফুস কিংবা হার্টের ওপর অধিক বেশি চাপ সৃষ্টি হয়ে থাকে। তাই যখন আপনার শ্বাসকষ্ট হবে তখন আপনি অবশ্যই এই পদ্ধতিটি অবলম্বন করবেন। এটি করার ফলে আপনি অনেকটা আরাম পেতে পারেন।
- আপনার যখন শ্বাসকষ্টের সমস্যা হবে তখন আপনি অবশ্যই পেটের পিসিকে ব্যবহার করবেন। কারণ আপনি পেটের পিসি চেপে শ্বাস নিলে আপনি অনেকটা আরাম পাবেন। এজন্য আপনাকে প্রথমেই কোন সমতল জায়গায় শুয়ে থাকতে হবে এবং পেটের ওপর হাত রেখে ভালো হবে নাক দিয়ে গভীরভাবে শ্বাস নিতে হবে। এভাবে যখন আপনি গভীরভাবে শ্বাস নিতে থাকবেন কিছুক্ষণ পরই আপনার শ্বাস কষ্টটা বন্ধ হয়ে যাবে।
- আপনার যখন শ্বাসকষ্ট হবে তখন আপনি স্ক্রিম ইনহেলার করতে পারেন। কারণ অনেক সময় আমাদের শ্বাসকষ্টের অন্যতম একটি সমস্যা হয় শ্বাস না নিতে যদি ঘন ঘন কাশ জমা হয়ে থাকে। তাই সবসময় চেষ্টা করবেন গলার মধ্যে থেকে কফ দূর করার। কারণ অনেক সময় গলার মধ্যে কফ জমে থাকলে আমাদের শ্বাসনালীতে শ্বাস নিতে বাধা গ্রস্থ হয়। এবং তখন আমাদের শ্বাসকষ্ট সমস্যা হয়।
- আপনার শ্বাসকষ্ট হলে অবশ্যই আদা ব্যবহার করতে পারেন। কারণ আদার মধ্যে রয়েছে এন্টি ইনফ্লামেটরি। যা কিনা আপনার ফুসফুসের বিভিন্ন রকমের দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এজন্য আপনাকে আদা - চা খেতে হবে। অর্থাৎ কুসুম কুসুম গরম পানি করে এর সাথে আদা - চা খেতে হবে। কারণ আপনি যদি নিয়মিত আদা চা খান তাহলে এক্ষেত্রে আপনি শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
- শ্বাসকষ্টের সমস্যা হলে আপনি হলুদ ব্যবহার করতে পারেন। হলুদের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি ইনফ্লামেট্রি। যা কিনা আপনার শরীরের বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করবে আপনাকে। আপনি অবশ্যই দুধের সাথে হালকা করে হলুদের পানি মিশে সেটি শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যার কারণে ব্যবহার করতে পা্রেন। কারণ এটি যদি আপনি পান করেন তাহলে আপনার শ্বাসকষ্টের সমস্যা খুব দ্রুতই সেরে যাবে। তাছাড়া হলুদের মধ্যে রয়েছে কারকিউমিন যা কিনা আপনার এলার্জির জনিত সমস্যার কারণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
আশা করি এই সকল উপায় গুলো অবলম্বন করলে, চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পূর্বে শ্বাসকষ্ট হলে কি ঔষধ খেতে হবে, এ সকল কিছু জানার পূর্বে আপনি যদি বাড়িতে এ সকল উপায় অবলম্বন করেন তাহলে আপনি শ্বাসকষ্ট থেকে অনেকটা মুক্তি লাভ করবেন।
শ্বাসকষ্টের ঔষধ এর নাম
কম বেশি আমরা সকলেই শ্বাসকষ্ট এই রোগ টির সাথে পরিচিত। আর এটি মূলত হয়ে থাকে অনেক সময় ঠান্ডা জনিত কারণে কিংবা অ্যালার্জিজনিত কারণে। বিশেষ করে এটি শীতের সময় অধিক বেশি হয়ে থাকে। কারণ শীতের সময় প্রায় সকলেরই সর্দি কাশি হাঁপানি কিংবা এজমা লেগেই থাকে।
তাছাড়া শ্বাসকষ্টের অন্যতম একটি কারণ হলো ফুসফুস এর সমস্যা। ফুসফুসের সমস্যার কারণেও শ্বাসকষ্ট অনেক সময় অনেক বেশি হয়ে থাকে। তাই চলুন নিম্নের শ্বাসকষ্টের ঔষধের কয়েকটি নাম বা শ্বাসকষ্ট হলে কি ঔষধ খেতে হবে? জেনে আসি, যেগুলা সেবন করলে আপনি সুস্থতা লাভ করতে পারবেন।
- ডেক্সোভেন - ২০০
- মোনাস - ১০
- ডক্সিভা - ২০০
- স্যাল্মোলিন - ( ইনহেলার )
- ব্রাডিল - ৪
- ফেনাডিন - ১২০
- বেক্সিট্রল - ( ইনহেলার )
এ ঔষধ গুলো সেবন এর ফলে আপনি অবশ্যই শ্বাসকষ্ট থেকে আগের থেকে অনেকটা মুক্তি পেতে পারবেন। আশা করি জানতে পেরেছেন শ্বাসকষ্ট হলে কি ঔষধ খেতে হবে
শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না
আপনারা যদি শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকে তাহলে আপনাকে অবশ্যই অনেক নিয়ম মেনে খেতে হবে। কারণ অনেক নিয়ম মেনে যদি না খান তাহলে অনেক সময় এলার্জি জনিত সমস্যার কারণে অনেক সময় শ্বাসকষ্ট হতে পারে। তাই আপনাকে শ্বাসকষ্ট হলে কিছু কিছু খাবার গুলা এড়িয়ে চলতে হবে যেগুলা খেলে আপনার শ্বাসকষ্ট আগের থেকে অনেক বেশি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই চলুন জেনে আসি শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবেনা।
সালফাইটস জাতীয় খাবারঃ তাল-পাইট ওয়াইন চিংড়ি কিংবা লেবুর জুসে এছাড়াও আচারে পাওয়া যায় সুতরাং আপনি যদি সালফাইটস জাতীয় খাবার অর্থাৎ এই সকল খাবার গুলো যদি খান তাহলে এতে করে আপনার শ্বাসকষ্টের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
কৃত্রিম জাতীয় খাবারঃ কৃত্রিম উপাদান জাতীয় খাবার যেমন, ফুড কালার ফুড ফ্লেভার এছাড়াও আরো অন্যান্য ফাস্ট ফুড জাতীয় যে সকল খাবারগুলো রয়েছে এই সকল খাবারগুলো থেকে আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে। কেননা পাসপোর্ট জাতীয় অর্থাৎ কৃত্রিম উপাদান জাতীয় যে সকল খাবারগুলো রয়েছে এই সকল খাবার গুলো খেলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা বা পানি অনেক অংশে বেড়ে যেতে পারে।
স্যালিসাইলেট জাতীয় খাবারঃ আপনার যদি শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয় থাকে, তাহলে আপনাকে অবশ্যই স্যালিসাইট জাতীয় খাবারগুলো আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে। এছাড়াও এই সকল খাবার অনেক সময় ঔষুধের মধ্যেও পাওয়া যায়। এবং কফি কিংবা চা ছাড়াও অন্যান্য বিভিন্ন মসলাতেও এই সেমি সাইলেন্ট জাতীয় খাবার পাওয়া যায়। সুতরাং আপনাকে মসলাযুক্ত খাবার থেকেও আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন, শ্বাসকষ্ট যদি আপনার হয়ে থাকে তাহলে আপনি কি কি খাবার খেতে পারবেন না। এ সম্পর্কে।
শ্বাসকষ্ট হলে কোন ডাক্তার দেখাতে হবে
আপনার যদি শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয় তাহলে আপনি অবশ্যই ডাক্তার দেখানোর পূর্বে অর্থাৎ চিকিৎসকদের কাছে যাওয়ার পূর্বেই ঘরোয়া উপায়ে শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তির উপায় অবলম্বন করবেন। এরপরেও যদি আপনার শ্বাসকষ্ট না কমে তাহলে আপনি তখন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের কাছে আপনার চিকিৎসা নিবেন।
এবং কোন সময় কোন হাতুড়ি ডাক্তারদের কাছে আপনার শ্বাসকষ্টের সমস্যার জন্য কোন ওষুধ সেবন করবেন না। চেষ্টা করবেন ভালো চিকিৎসকদের কাছে আপনার শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখানোর। চলুন জেনে আসি কয়েকটি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের নাম যাদের কাছে আপনি আপনার শ্বাসকষ্ট দেখাতে পারেন।
- ডাঃ মোঃ মশিউর রহমান সুজন, এমবিবিএস, বিসিএস ( পালমনোলজি ) ইনস্টিটিউট অফ ডিজিজেস অফ দি চেস্ট এন্ড হসপিটাল ঢাকা।
- প্রফেসর ড. শাহিনুর হোসেন, এমবিবিএস, ডিটিসিডি, এফসিসি ওপি বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হসপিটাল।
- ডাঃ রওশন জাহান
- ডাঃ তারেক আলম
এছাড়াও আরও অন্যান্য অনেক শ্বাসকষ্ট বা বক্ষব্যাধি ডাক্তার রয়েছে যাদের কাছে আপনি আপনার শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা নিতে পারেন। আপনি যদি শ্বাসকষ্টের সঠিক চিকিৎসা নেন তাহলে অল্প দিনের মধ্যেই আপনি খুবই দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারবেন। আর এই পাশাপাশি ঘরোয়া যে সকল উপায়গুলা রয়েছে, এ সকল উপায় গুলো অবলম্বন করে আপনি আপনার শ্বাসকষ্ট দূর করতে পারবেন।
সর্বশেষ পরামর্শ
আশা করি শ্বাসকষ্ট হলে কি ঔষধ খেতে হবে? অনেকেই জানতেন না আশা করি জানতে পেরেছেন। এছাড়াও যদি আপনার শ্বাসকষ্ট হয় তাহলে ঘরোয়া উপায় কি কিভাবে আপনি আপনার শ্বাসকষ্ট দূর করতে পারবেন। এবং কোন কোন ঔষধ সেবন করলে আপনি দ্রুতই শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পাবেন।
এবং এর পাশাপাশি কি কি খাদ্য আপনার পরিহার করা উচিত। যে সকল খাদ্য খেলে আপনার অধিকাংশ বেড়ে যেতে পারে, তো এই সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। সুতরাং আমাদের পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানিয়ে দিবেন।
এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন যেন তারা জানতে পারে শ্বাসকষ্ট হলে কি ঔষধ খেতে হবে। এবং যেন তারাও এ থেকে উপকৃত হতে পা্রে। সকলেই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আজকের মত এখানে শেষ করছি, ধন্যবাদ।
ব্লগার জাফর সাহেবের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url